স্ত্রী-সন্তানের পর চলে গেলেন রাজশাহীর পবায় দুর্ঘটনায় আহত বাবুল আক্তারও। রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার বিকেল ৫টার দিকে তিনি মারা যান।নিউজবাংলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন নিহতের ভাই রুহুল আমিন। এর আগে এই দুর্ঘটনায় তার স্ত্রী ও চার বছরের কন্যাশিশু মারা যান। বাবুলের গ্রামের বাড়ি নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার চন্ডীপুর গ্রামে। তিনি স্থানীয় সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল লেখকের কাজ করতেন।রোববার সকালে রাজশাহীর পবা উপজেলার নওহাটা এলাকায় ট্রাক্টরের সঙ্গে দুটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। পবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ হোসেন বলেন, প্রথমে দুটি মোটরসাইকেলের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এরপর ধাক্কা লাগে ট্রাক্টরের সঙ্গে। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান আব্দুল মান্নান ও চার বছরের শিশু মরিয়ম জান্নাত। আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয় মরিয়মের বাবা বাবুল আক্তার ও মা বীথিকে। হাসপাতালে নেয়ার পর বীথিকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। হাসপাতালের ইমার্জেন্সি মেডিক্যাল অফিসার বিল্লাল হোসেন জানান, হাসপাতালে ভর্তির পরই বীথিকে মৃত ঘোষণা করা হয়। তার স্বামী বাবুল আক্তারকে ৮ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল।
স্ত্রী-সন্তানের পর চলে গেলেন বাবুলও
বাবুলের গ্রামের বাড়ি নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার চন্ডীপুর গ্রামে। তিনি স্থানীয় সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল লেখকের কাজ করতেন।
-
ট্যাগ:
- দুর্ঘটনা
এ বিভাগের আরো খবর/p>