বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মেহেরপুরে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে ঈদের কেনাবেচা

  •    
  • ২৯ এপ্রিল, ২০২২ ১৭:৪৪

মেহেরপুর জেলা পুলিশ সুপার রাফিউল আলম বলেন, ‘প্রতিটি মার্কেটেই সাদা পোশাকে পুলিশ থাকছে। বেশি সদস্য বাড়িয়ে ভ্রাম্যমাণ টিম মাঠে কাজ করছে। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রিতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। আগামী দিনেও নিশ্চিন্তে মানুষ ঈদের বাজার করতে পারবে।’

গত দুই বছর করোনার কারণে থমকে যাওয়া মেহেরপুরের ঈদ বাজারের এবারর চিত্র ভিন্ন। ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে নানা রঙের আলোয় সেজেছে বিপণিবিতানগুলো। জমে উঠেছে কেনাবেচা।

১৫ রোজার পর থেকে পছন্দের পোশাক কিনতে বাজের ভিড় করছেন ক্রেতারা। সকাল থেকে শুরু করে মধ্যে রাত পর্যন্ত চলছে বেচাকেনা।

ঈদের পোশাকের পাশাপাশি মোবাইল ফোনে বিক্রিও বেড়েছে।

বিক্রেতারা বলছেন, গত দুই বছর করোনা কারণে দোকানে তেমন ব‍্যবসা করা যায়নি। এ বছর পুরোদমে ব‍্যবসা করতে পারছেন তারা। দ্রব‍্যমূল‍্যের দাম বেশি হওয়াই কিছুটা ব‍্যবসা কম হচ্ছে, এরপরও খুশি তারা।

পোশাকে নতুনত্বের নামে বেশি দাম রাখার অভিযোগ রয়েছে ক্রেতাদের।

পোশাক কিনতে আসা শিশু শরিফুল বলেন, ‘এবার ঈদে আমার জামা, প‍্যান্ট, স‍্যান্ডেল কেনা হয়ে গেল। আমার খুব ভালো লাগছে।’

কেনাকাটা করতে আসা স্কুলশিক্ষক পলাশ বলেন, ‘এ বছর পোশাক পোশাক আমদানি বেশি হলেও জিনিসের দাম একটু বেশি। দাম কিছুটা কম হলে, ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকত।’

পোশাকব‍্যবসায়ী জালাল উদ্দিন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘গত দুই বছর করোনার কারণে ঈদব‍্যবসা কী সেটা বুঝতে পারিনি। এ বছর আলহামদুলিল্লাহ্ খুব ভালো ব‍্যবসা করছি। রোজার শুরুর দিকে বাচ্চাদের পোশাক বেশি বিক্রি হলেও এখন বড়দের পোশাকের চাহিদা বেশি।’

মোবাইলব‍্যবসায়ী স্বপন বলেন, ‘ঈদে পোশাকের পাশাপাশি মোবাইল ফোনের বিক্রি বেড়ে যায়। তবে জিনিসপত্রের দাম বেশির কারণে কিছুটা কমে গেছে বেচাকেনা।’

মেহেরপুর জেলা পুলিশ সুপার রাফিউল আলম বলেন, ‘প্রতিটি মার্কেটেই সাদা পোশাকে পুলিশ থাকছে। বেশি সদস্য বাড়িয়ে ভ্রাম্যমাণ টিম মাঠে কাজ করছে।

‘এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রিতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। আগামী দিনেও নিশ্চিন্তে মানুষ ঈদের বাজার করতে পারবে।’

এ বিভাগের আরো খবর