বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নাম-ছবি না থাকায় ব্যানার ‘ছিঁড়লেন’ বিএনপি নেতা

  •    
  • ২৮ এপ্রিল, ২০২২ ১৬:২০

সাফা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি বেল্লাল খান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যানারে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান ছাড়া কারও নাম ও ছবি ব্যবহার করা নিষেধ। আমরা সেই নির্দেশনা মেনেই ব্যানার তৈরি করেছি; কিন্তু আমাদের মূল দল বিএনপির সম্পাদক সেটি মেনে নিতে পারেননি। তাই ব্যানার ছিঁড়ে চলে গেছেন।’

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির দোয়া অনুষ্ঠানের ব্যানারে নিজের নাম না থাকায় তা ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন দুলালের বিরুদ্ধে।

মঠবাড়িয়ার সাফা ইউনিয়নের ডিগ্রি কলেজের সামনে বুধবার বিকেলে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তির দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে ইউনিয়ন ছাত্রদল। সেখানেই এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজও ফেসবুকে ছড়িয়েছে।

এতে দেখা যায়, সেখানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে ব্যানারে নিজ নাম ও ছবি না দেখতে পেয়ে উত্তেজিত হয়ে ওঠেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন দুলাল। একপর্যায়ে ব্যানার ছিঁড়ে ফেলে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করেন তিনি। এর ফলে সেখানে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির তৈরি হয়।

সাফা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি বেল্লাল খান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যানারে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান ছাড়া কারও নাম ও ছবি ব্যবহার করা নিষেধ। আমরা সেই নির্দেশনা মেনেই ব্যানার তৈরি করেছি; কিন্তু আমাদের মূল দল বিএনপির সম্পাদক সেটি মেনে নিতে পারেননি। তাই ব্যানার ছিঁড়ে চলে গেছেন।’

এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন দুলাল। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘একটি প্রতিপক্ষ ওখানে বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করছিল, তাই আমি সেখান থেকে চলে এসেছি। কোনো ব্যানার ছেঁড়া হয়নি। আমি সরিয়ে ফেলতে বলেছি।’

সাফা ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বাদল বলেন, ‘উপজেলার একজন সিনিয়র নেতা হিসেবে দুলাল (রুহুল আমিন দুলাল) ভাইয়ের এটি করা ঠিক হয়নি। যা-ই হোক, পরে আমরা সবাইকে বুঝিয়ে অনুষ্ঠান চালিয়ে গেছি। আর দুলাল ভাই ব্যানার ঘটনার পর চলে গেছেন।’

জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক আলমগীর হোসেন বলেন, ‌‘এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ দেননি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি দেখব।’

এ বিভাগের আরো খবর