বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দেশে খাদ্যসংকট নেই, কেউ না খেয়ে নেই: খাদ্যমন্ত্রী

  •    
  • ২৩ এপ্রিল, ২০২২ ২০:৩০

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কারও দ্বারা দেশের উন্নয়ন সম্ভব না। একমাত্র বঙ্গবন্ধুর কন্যাই পারে দেশকে উন্নয়নের কাতারে এগিয়ে নিতে ও দেশের মানুষকে শান্তিতে রাখতে। তার নিরলস প্রচেষ্টায় অসহায়দের ঘরে ঘরে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়েছে।’

দেশে মানুষ বাড়ছে কিন্তু জমির পরিমাণ প্রতিনিয়ত কমছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, ‘সরকারের কৃষিবান্ধব নীতি ও কৃষকের অক্লান্ত পরিশ্রমে কৃষি উৎপাদনও বাড়ছে। এ কারণে ১৭ কোটি মানুষের দেশে খাদ্যসংকট নেই, কেউ না খেয়ে নেই।’

নওগাঁর সাপাহার উপজেলা পরিষদ চত্বরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে শনিবার দুপুরে সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে গৃহীত বিশেষ এলাকার জন্য উন্নয়ন সহায়তা (পার্বত্য চট্টগ্রাম ব্যতীত) শীর্ষক কর্মসূচির আওতায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের বাইসাইকেল বিতরণ ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমমর্যাদা ও সম-অধিকারের ভিত্তিতে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ গড়তে নিরলস কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এই ধারাবাহিকতায় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। একসময় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শিক্ষার বাইরে ছিল। এখন তারা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়ে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখছেন।’

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বছরের শুরুতেই এখন শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিচ্ছে সরকার। দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তির অর্থ মায়েদের মোবাইলে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার প্রসারেও কাজ করছে বর্তমান সরকার।

‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য কারও দ্বারা দেশের উন্নয়ন সম্ভব না। একমাত্র বঙ্গবন্ধুর কন্যাই পারে দেশকে উন্নয়নের কাতারে এগিয়ে নিতে ও দেশের মানুষকে শান্তিতে রাখতে। তার নিরলস প্রচেষ্টায় অসহায়দের ঘরে ঘরে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়েছে।’

দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পন্ন করতে হলে এক ইঞ্চি জায়গাও খালি রাখা যাবে না বলে মনে করেন সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, ‘খাদ্যশস্য উৎপন্ন করতে গিয়ে খালেদা জিয়ার শাসনামলে সার নিতে কৃষককে গুলি খেয়ে প্রাণ দিতে হয়েছিল। বর্তমানে ভর্তুকি দিয়ে কম মূলে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে।

‘এবার নানা কারণে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।’ এ সময় তিনি আউশের প্রণোদনার উপকরণের মাধ্যমে চাষাবাদ বাড়াতে কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানান।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আব্দুল্যাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন উপজেলা চেয়ারম্যান শাহাজাহান হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামসুল আলম শাহ চৌধুরী, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাপলা খাতুন এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তারেকুর রহমান সরকার।

এ বিভাগের আরো খবর