বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নীলফামারীতে আবারও ‘চিতা বাঘ’ আতঙ্ক

  •    
  • ২২ এপ্রিল, ২০২২ ১৯:৩৫

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউপ বলেন, ‘বাঘ বেরিয়েছে লোকমুখে শুনেছি। তবে এটির সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’

নীলফামারীতে চিতা বাঘের পায়ের সদৃশ ছাপ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার ইটাখোলা ইউনিয়নের আদর্শপাড়া এলাকায় বাঘ দেখতে পান বলে জানান স্থানীয় কয়েকজন।

এর আগে গত ১৮ মার্চ সদর উপজেলার চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের একটি মুরগির খামারে বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে একটি চিতা বাঘের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে কিছুদিন এলাকায় বাঘের আতঙ্ক বিরাজ করে।

আদর্শপাড়া এলাকার বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘প্রথমে শেয়াল মনে হলেও ভুট্টাক্ষেতে লাল চিতা বাঘ ছিল সেটি। ভুট্টা ও ধানক্ষেত দিয়ে কোথায় যেন পালিয়ে যায় বাঘটি।’

শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমিও বড় মাথা দেখতে পেয়েছি। তবে বাঘ না শেয়াল ছিল নিশ্চিত হতে পারিনি।’

আব্দুল গণি নামে আরেক স্থানীয় বলেন, ‘আমরা দুজন বাড়ি থেকে আসছিলাম। এমন সময় বাঘের কথা শুনতে পাই। স্থানীয়দের দেখতে পেয়ে বাঘটি পালিয়ে যায়।’

স্থানীয়দের দাবি, পায়ের যে ছাপ, তাতে মনে হচ্ছে বাঘ।

আরও পড়ুন: বৈদ্যুতিক ফাঁদে জড়িয়ে চিতা বাঘের মৃত্যু

ইটাখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হেদায়েত আলী শাহ ফকির বলেন, ‘একটি বাঘ দেখা গেছে বলে আমাকে দালালিপাড়া থেকে লোকজন জানান। এ বিষয়ে আমি কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। তবে বাঘটি দালালিপাড়া ছেড়ে খালুআর ব্রিজের দিকে গেছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন থেকেও আমাকে ফোন দিয়ে জানতে চেয়েছিল।’

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউপ বলেন, ‘বাঘ বেরিয়েছে লোকমুখে শুনেছি। তবে এটির সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’

বন বিভাগের কর্মকর্তা মোনায়েন খান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এলাকা ঘুরে এবং মানুষদের সঙ্গে কথা বলেছি আমি। এটি চিতা বাঘ নয়। পায়ের ছাপ এবং অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনা করে মনে হয়েছে এটি বনবিড়াল।’

এ বিভাগের আরো খবর