বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আত্মসাৎ: খাদ্য কর্মকর্তার ১৪ বছরের কারাদণ্ড

  •    
  • ১৯ এপ্রিল, ২০২২ ১৭:৫৭

দুদকের আইনজীবী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘১৯৯৫ সালে খাদ্য কর্মকর্তা আব্দুল মতিন ১৩ লাখ টাকার গম কেনেন। সেগুলো রিসিভ করলেও গুদামে স্টক করেননি তিনি। এ ছাড়া ১৯৯৭ সালে ২ লাখ ৪১ হাজার টাকা মূল্যের গম কিনে সেই গমও গুদামে স্টক করেননি। এসব অভিযোগ উঠলে তদন্তে সত্যতা পায় দুদুক। পরে গম বিক্রির টাকা আত্মসাতের আলাদা দুটি মামলা করে দুদক।’

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা খাদ্যগুদামের গম বিক্রি করে টাকা আত্মসাতের আলাদা দুই মামলায় সাবেক খাদ্যগুদাম কর্মকর্তার ৭ বছর করে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

রংপুর স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. রেজাউল করিম মঙ্গলবার দুপুরে এ রায় দেন।

দুদকের আইনজীবী হারুন অর রশিদ নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দীর্ঘ ২৭ বছর পর এ রায় ঘোষণার সময় আসামি আব্দুল মতিন আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

দুদকের আইনজীবী হারুন অর রশিদ জানান, কিশোরগঞ্জ খাদ্যগুদামে থাকাকালে সাবেক কর্মকর্তা আব্দুল মতিনের বিরুদ্ধে দুই দফায় মোট ১৫ লাখ ৪১ হাজার টাকার গম গুদাম থেকে কালোবাজারে বিক্রি করে তা আত্মসাৎ করেন বলে অভিযোগ ওঠে। এ ঘটনায় দুদক আইনে তার নামে দুটি মামলা হয়।

তিনি বলেন, ‘১৯৯৫ সালে খাদ্য কর্মকর্তা আব্দুল মতিন ১৩ লাখ টাকার গম কেনেন। সেগুলো রিসিভ করলেও গুদামে স্টক করেননি তিনি। এ ছাড়া ১৯৯৭ সালে ২ লাখ ৪১ হাজার টাকা মূল্যের গম কিনে সেই গমও গুদামে স্টক করেননি। এসব অভিযোগ উঠলে তদন্তে সত্যতা পায় দুদক। পরে গম বিক্রির টাকা আত্মসাতের আলাদা দুটি মামলা করে দুদক।’

দুদক আইনজীবী আরও বলেন, ‘আলাদা দুটি মামলায় সাত বছর করে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে তাকে পাঁচ হাজার করে দশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বিকেলে তাকে কারাগারে নেয়া হয়েছে।’

আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুর রহমান বলেন, ‘এ বিষয়ে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর