বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

হাইকমিশনের সাবেক কাউন্সিলরের ১০ বছরের দণ্ড

  •    
  • ৪ এপ্রিল, ২০২২ ১৬:৫৮

কারাদণ্ডের পাশাপাশি মকসুদ খানকে ২ কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৩০৫ অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাকে আরও এক বছর সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়।

সরকারি দুই কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার টাকা আত্মসাতের মামলায় কানাডায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের সাবেক কাউন্সিলর মো. মকসুদ খানকে ১০ বছরের সশ্রম দণ্ড দিয়েছে আদালত।

ঢাকার বিশেষ দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক সৈয়দা হোসনে আরা বেগম গত বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন।

সোমবার সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী রাজীব দে রায়ের বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন।

কারাদণ্ডের পাশাপাশি মকসুদ খানকে ২ কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৩০৫ অর্থদণ্ড, অনাদায়ে তাকে আরও এক বছর সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়।

মকসুদ খান এই মামলায় শুরু থেকেই পলাতক। তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা রয়েছে।

সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার ও দায়িত্ব লঙ্ঘন করে দুই কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৩০৫ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৭ সালের ১৩ ডিসেম্বর দুদকের উপপরিচালক মাহবুবুল আলম শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত চার বছরে ২০ লাখ ৮৬ হাজার ৭৬২ কানাডীয় ডলার পাসপোর্ট ফি বাবদ আদায় করে ১৬ লাখ ৭৪ হাজার ৩৮০ ডলার সরকারি খাতে জমা দেন। বাকি চার লাখ ১২ হাজার ৩৮২ ডলার তিনি আত্মসাৎ করেছেন।

এ ছাড়া একই ব্যাংক ড্রাফট একাধিকবার ব্যবহার করে দেড় হাজার কানাডীয় ডলার ও জনৈক খালিদ হাসানের পাসপোর্ট ফি বাবদ পাওয়া ৩২০ ডলার সরকারি হিসাবে জমা না দিয়ে মকসুদ খান ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে জমা করেছেন বলেও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।

মামলাটি তদন্ত করে ২০১৯ সালের ২ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মনজুর আলম।

২০২০ সালের ১৯ নভেম্বর মকসুদ খানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় আদালত।

মামলার বিচার চলাকালে রাষ্ট্র পক্ষে দুদক, আদালতে ৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেয়। সাক্ষীরা আদালতে প্রমাণ করতে সক্ষম হন, মকসুদ খান পরিকল্পিতভাবেই টাকা আত্মসাৎ করেছেন।

এ বিভাগের আরো খবর