বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

শাবি শিক্ষক সমিতির নেতৃত্বে আখতারুল-জহির

  •    
  • ১ এপ্রিল, ২০২২ ০৯:২১

শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে ১১টি পদের বিপরীতে দুটি প্যানেল থেকে মোট ২২ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এবার আওয়ামীপন্থি ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’ ও আওয়ামী-বামপন্থিদের ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’র দুটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে আওয়ামী ও বামপন্থি শিক্ষকদের প্যানেল ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে।

ভোটে সভাপতি পদে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ প্যানেলের প্রার্থী ও কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে একই প্যানেলের প্রার্থী সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম নির্বাচিত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার দিনভর ভোট গ্রহণ শেষে রাতে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. অনিমেষ সরকার।

এর আগে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় শেষ হয়।

নির্বাচিত অন্যরা হলেন সহসভাপতি অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন, কোষাধ্যক্ষ পদে পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরহাদ হাওলাদার, যুগ্ম সম্পাদক পদে আইআইসিটি সহকারী অধ্যাপক ড. আহসান হাবিব নির্বাচিত হয়েছেন।

এ ছাড়া সদস্য পদে (বেশি ভোটের ভিত্তিতে) অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল বাকী, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক মো. সেকেন্দার আলী, পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মির্জা নাজমুল হাসান, জেনিটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হাম্মাদুল হক, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ মোস্তাফা কামাল, সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক গোলাম মো. মুন্না নির্বাচিত হয়েছেন।

এবারের নির্বাচনে ১১টি পদের বিপরীতে দুটি প্যানেল থেকে মোট ২২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। প্রতি বছর নির্বাচনে তিনটি প্যানেল অংশ নিলেও এবার আওয়ামীপন্থি ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’ ও আওয়ামী-বামপন্থিদের ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ’র দুটি প্যানেল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতপন্থি প্যানেলের শিক্ষকরা অংশ নেননি।

নির্বাচনে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তচিন্তা চর্চায় ঐক্যবদ্ধ শিক্ষকবৃন্দ প্যানেল থেকে দুটি সদস্য পদ ছাড়া বাকি ৯টি পদে জয় লাভ করে।

এ বিভাগের আরো খবর