বাগেরহাটের মোংলায় জাহাজশ্রমিককে হত্যার মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে নিহতের বন্ধু মারুফ হোসাইনকে।
খুলনার কয়রা থেকে মঙ্গলবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনায় দুপুরে মামলা করেন নিহত মো. শাহীনের বোন খাদিজা বেগম। মারুফের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ৫ থেকে ৬ জনকে আসামি করা হয়।
মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার মারুফের বাড়ি কয়রায় হলেও তিনি মোংলা পৌর শহরের ছাড়াবাড়ি এলাকায় ভাড়া থাকেন। তার বন্ধু নিহত শাহীনও ছাড়াবাড়ি এলাকায় থাকতেন।
ওই এলাকায় সোমবার রাত ৮টার দিকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় শাহীনকে।
শাহিনের বড় বোন খাদিজা বেগম বলেন, ‘আমার ভাই দেড় বছর আগে মারুফের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীকে বিয়ে করে। এরপর থেকে আমার ভাইকে হুমকি-ধামকি দিয়ে আসছিল মারুফ। সেই বিরোধের জেরে আমার ভাইকে মারুফ খুন করেছে। আমি আমার ভাই হত্যার বিচার চাই।’