বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ডেসটিনির অর্থ আত্মসাৎ ও পাচার মামলার রায় ১২ মে

  •    
  • ২৭ মার্চ, ২০২২ ১৬:৩৬

রাষ্ট্রপক্ষে এ মামলায় ২০২ জনের সাক্ষ্য শুনেছে আদালত। এ ছাড়া আসামিদের মধ্যে ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীন সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।

ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের ৪ হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা পাচার ও আত্মসাৎ মামলার রায় আগামী ১২ মে ঘোষণার তারিখ দিয়েছে আদালত।

রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম দুদক ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্কের শুনানি শেষে রায়ের এ তারিখ ঠিক করে দেন।

রাষ্ট্রপক্ষে এ মামলায় ২০২ জনের সাক্ষ্য শুনেছে আদালত। এ ছাড়া আসামিদের মধ্যে ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীন সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছেন বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।

২০১২ সালের ৩১ জুলাই রফিকুল আমীন এবং ডেসটিনির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কলাবাগান থানায় অর্থ পাচারের অভিযোগে দুটি মামলা হয়। সে মামলায় ওই বছরের ১১ অক্টোবর গ্রেপ্তার হন রফিকুল আমীন। তার পর থেকে কারাগারে বন্দি আছেন।

তাদের বিরুদ্ধে ৪ হাজার ১১৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং ৯৬ কোটি টাকা দেশের বাইরে পাচারের অভিযোগ আনা হয়।

২০১৪ সালের ৪ মে দুই মামলায় অভিযোগপত্র দেয় দুদক। অভিযোগপত্রে কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় ৪৬ জনকে এবং ট্রি প্ল্যানটেশন মামলায় ১৯ জনকে আসামি করা হয়।

ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীনসহ ১৪ জনের নাম দুই মামলায় থাকায় আসামি করা হয় ৫১ জনকে।

রফিকুল আমীনের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম ১০ বছর ধরে কারাগারে আছেন। জামিনে আছেন আসামি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ, মিসেস জেসমিন আক্তার, জিয়াউল হক মোল্লা ও সাইফুল ইসলাম রুবেল। মামলাটিতে ৪৪ আসামি এখনও পলাতক।

২০১৬ সালের ২৫ আগস্ট মোট ৫৩ আসামির বিচার শুরু হয়।

মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভের নামে ডেসটিনি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে ১ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। সেখান থেকে ১ হাজার ৮৬১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়।

অর্থ আত্মসাতের কারণে সাড়ে ১৭ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতির মুখে পড়েন।

এ বিভাগের আরো খবর