বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ইসির সংলাপে আসেননি ২০ বিশিষ্ট নাগরিক

  •    
  • ২২ মার্চ, ২০২২ ১২:০৯

দ্বিতীয় দফার এই সংলাপে ৪০ বিশিষ্ট নাগরিককে আমন্ত্রণ জানানো হলেও পরে একজনকে এই তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়। ফলে ৩৯ বিশিষ্ট নাগরিকের মধ্যে ১৯ জন এ সংলাপে সাড়া দেন।

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কার্যপদ্ধতি ঠিক করতে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের ডাকা দ্বিতীয় দফার সংলাপে ২০ বিশিষ্ট নাগরিক সাড়া দেননি।

দ্বিতীয় দফার এই সংলাপে ৪০ বিশিষ্ট নাগরিককে আমন্ত্রণ করা হলেও পরে একজনকে এই তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়। এর ফলে ৩৯ বিশিষ্ট নাগরিকের মধ্যে ১৯ জন এ সংলাপে অংশ নেন।

মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে এ সংলাপ শুরু হয়। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর ও আহসান হাবিব খান সেখানে উপস্থিত ছিলেন। ওমরাহ পালন করতে যাওয়ায় উপস্থিত ছিলেন না নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান। এ ছাড়া ইসি সচিবসহ কমিশনের অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

যাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়

আমন্ত্রিত ৪০ জনের মধ্যে রয়েছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, রাশেদা কে. চৌধূরী, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, বাংলাদেশ হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ওয়ালি উর রহমান।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ প্রফেশনালসের বঙ্গবন্ধু চেয়ার ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, এম হাফিজ উদ্দিন খান, খুশী কবির, আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ, মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ও বেগম রোকেয়া এ রহমান; সেন্টার ফর আরবান স্টাডিজের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, বাংলাদেশ ইনডিজেনিয়াস পিপলস ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং।

সাবেক রাষ্ট্রদূত এ এফ এম গোলাম হোসেন, ঢাকা স্কুল অফ ইকোনমিকসের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, সাবেক সচিব আব্দুল লতিফ মণ্ডল, সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, গভর্ন্যান্স অ্যান্ড রাইট সেন্টারের ড. জহুরুল আলম, সাবেক পররাষ্ট্রসচিব মহিউদ্দীন আহমদ, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. আমেনা মহসিন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাবেরী গায়েন, রুবায়েত ফেরদৌস, ড. এস এম শামীম রেজা ও ড. শেখ হাফিজুর রহমান; সিপিডির সম্মানীয় ফেলো অধ্যাপক রওনক জাহান ও ড. মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক সচিব আবু আলম মো. শহীদ, লিডারশিপ স্টাডিজ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. সিনহা এম এ সাঈদ এবং লেখক ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমেদ।

আমন্ত্রিতদের মধ্যে উপস্থিত হন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, মোস্তাফিজুর রহমান, আলী ইমাম মজুমদার, আব্দুল লতিফ মণ্ডল, মহিউদ্দিন আহমেদ, সিনহা এম সাঈদ, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ফরাসউদ্দিন, সাবেক সচিব আবু আলম, ইফতেখারুজ্জামান, খুশী কবির, সঞ্জীব দ্রং, রুবায়েত ফেরদৌস ও শাহীন আনাম।

গভর্ন্যান্স অ্যান্ড রাইট সেন্টারের জহিরুল আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান ও সাবেক সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ পরে সংলাপে যোগ দেন। পরে আরও যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম শামীম রেজা।

এর আগে গত ১৩ মার্চ সংলাপে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আমন্ত্রণে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ শিক্ষাবিদই উপস্থিত হননি। এর মধ্য দিয়ে নবগঠিত কমিশন সংলাপের প্রথম প্রক্রিয়াতেই অনেকটা হোঁচট খায়।

প্রথম সংলাপে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন ৩০ শিক্ষাবিদকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। তাতে সাড়া দিয়ে সংলাপে অংশ নিয়েছেন ১৩ শিক্ষাবিদ। বাকি ১৭ জন ইসির আমন্ত্রণে সাড়া দেননি।

এ বিভাগের আরো খবর