বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আরডিএ ভবনের বাগানে নিষিদ্ধ পপি

  •    
  • ২১ মার্চ, ২০২২ ২০:৩৫

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর রাজশাহী উপ-অঞ্চলের উপপরিচালক মোহাম্মদ লুৎফর রহমান বলেন, পপিগাছ দুই ধরনের হয়। এর একটি থেকে মাদক হয়। তবে দেশের আইনে সব ধরনের পপি ফুলই নিষিদ্ধ। তাও না বুঝে ভুল করে কেউ কেউ সৌন্দযবর্ধনের জন্য বাগানে এই ফুলগাছ লাগায়।

রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ) তাদের বাগানে লাগিয়েছিল নিষিদ্ধ পপি ফুল। এই ফুলের রস থেকেই তৈরি হয় আফিম, হেরোইন ও মরফিনের মতো মাদকদ্রব্য। দেশের আইনে পপি ফুল আবাদ নিষিদ্ধ।এ নিয়ে আরডিএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলতে গেলে তিনি বলেন, না জেনেই এই ফুলগাছ লাগানো হয়েছিল। এর পরপরই তিনি লোক পাঠিয়ে তুলে ফেলেন পপিগাছ।

সোমবার আরডিএ ভবনে সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে ফুলবাগানে শত শত পপি ফুলের গাছ চোখে পড়ে সাংবাদিকদের। কোনো গাছে ফুল ধরেছিল, আবার কোনো গাছের ফুলের পাপড়ি ঝরে ফল হয়েছে। পাকা ফলের শুকনো কিছু গাছ কাটা অবস্থাতেও বাগানে দেখা গেছে। বাগান ছাড়াও আরডিএ ভবনের পাশে সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য অন্য ফুলের গাছের সঙ্গে এই পপি ফুলের গাছ চাষ করতে দেখা গেছে।

এ বিষয়ে আরডিএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হায়াত মো. রহমাতুল্লাহর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তাৎক্ষণিকভাবে বাগান থেকে পপি ফুলের গাছগুলো ধ্বংস করার জন্য নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘পপি ফুলের গাছ আমি চিনিই না। না জেনে হয়তো লাগানো হয়েছিল। পরে আরডিএ কর্মচারীরা গিয়ে এসব গাছ তুলে ফেলেন।’

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর রাজশাহী উপ-অঞ্চলের উপপরিচালক মোহাম্মদ লুৎফর রহমান বলেন, ‘পপিগাছ দুই ধরনের হয়। এর একটি থেকে মাদক হয়। তবে দেশের আইনে সব ধরনের পপি ফুলই নিষিদ্ধ। তাও না বুঝে ভুল করে কেউ কেউ সৌন্দযবর্ধনের জন্য বাগানে এই ফুলগাছ লাগায়। আরডিএ কর্তৃপক্ষ নিজেরাই বাগান থেকে গাছগুলো তুলে ফেলেছে। তারা এটি না করলে আমরা গিয়ে তুলে ফেলতাম।’

এ বিভাগের আরো খবর