বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দুর্নীতির ৩২ উৎস জানাতে বঙ্গভবনে যাচ্ছে দুদক

  •    
  • ২০ মার্চ, ২০২২ ১৪:০২

দুদকের খুদেবার্তায় বলা হয়, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বঙ্গভবনে দুদকের ২০২০ ও ২০২১ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন গ্রহণে সম্মতি দিয়েছেন। কমিশনের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান, দুই কমিশনার ও দুদক সচিব সশরীরে বঙ্গভবনে উপস্থিত হয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতিবেদন দুটি হস্তান্তর করবেন।

দেশে দুর্নীতির ৩২টি উৎসের বিষয়ে জানাতে বঙ্গভবনে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দুদকের জনসংযোগ বিভাগের এক খুদেবার্তায় বিষয়টি জানানো হয়েছে।

ওই বার্তায় বলা হয়, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বঙ্গভবনে দুদকের ২০২০ ও ২০২১ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন গ্রহণে সম্মতি দিয়েছেন। কমিশনের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যান, দুই কমিশনার ও দুদক সচিব সশরীরে বঙ্গভবনে উপস্থিত হয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতিবেদন দুটি হস্তান্তর করবেন।

দুদক সূত্রে জানা যায়, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ, সাবরেজিস্ট্রি অফিস এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির ৩২টি কারণ উল্লেখ করে বার্ষিক প্রতিবেদন করেছে দুদক।

ওই সূত্রটি বলে, ‘রোববার সন্ধ্যা ৬টায় দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর নেতৃত্বে চার সদস্যবিশিষ্ট দুদক প্রতিনিধিদল ২০২০ ও ২০২১ সালের দুদকের বার্ষিক প্রতিবেদন জমা দেবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে।’

দুদক প্রতিনিধিদলে অন্যদের মধ্যে থাকবেন কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খান, জহুরুল হক ও সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

এ বিষয়ে দুদকের সচিব সাংবাদিকদের জানান, প্রতিবেদনে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ১০টি, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষে (বিআরটিএ) ৬টি, সাবরেজিস্ট্রি অফিসে ১০টি এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির ৬টি উৎসের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে দুর্নীতি প্রতিরোধে চারটি খাতে যথাক্রমে পাঁচটি, ছয়টি, ১০টি ও ১৩টি সুপারিশ করা হয়েছে।

করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে ২০২০ সালের প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি দুদক। তাই এবার দুই বছরের প্রতিবেদন একসঙ্গে জমা দেয়া হচ্ছে।

এ বিভাগের আরো খবর