জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠানকে চলতি বছরের স্বাধীনতা পুরস্কার দেবে সরকার। যার মধ্যে চার ব্যক্তি পাচ্ছেন মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কার।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ, চিকিৎসাবিদ্যা, সাহিত্য, স্থাপত্য ও গবেষণা প্রশিক্ষণ এই পাঁচ ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ২০২২ সালের স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য তাদের মনোনীত করা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদের বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (কমিটি ও অর্থনৈতিক) জিল্লুর রহমান চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখায় ৬ জন, চিকিৎসা বিদ্যায় অবদানের জন্য ২ জন, সাহিত্যে অবদান রাখায় ১ জন, স্থাপত্যে অবদান রাখায় ১ জন ও গবেষণা প্রশিক্ষণে অবদান রাখায় বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিডাব্লিউএমআরআই) এবার স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছে।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী, শহীদ কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা বীর বিক্রম, আব্দুল জলিল, সিরাজ উদ্দীন আহমেদ; মরণোত্তর পুরস্কার পাচ্ছেন মোহাম্মদ ছহিউদ্দিন বিশ্বাস ও সিরাজুল হক।
চিকিৎসা বিদ্যায় অবদান রাখায় অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলামকে স্বাধীনতা পুরস্কার দেয়া হবে।
সাহিত্য মরণোত্তর পুরস্কার পাচ্ছেন আমির হামজা। স্থাপত্যে মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কার দেয়া হবে স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেনকে।