বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বিএনপি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করলে আ.লীগ সরকারে কেন: ফখরুল

  •    
  • ১৩ মার্চ, ২০২২ ১২:৫৪

ফখরুল বলেন, ‘সম্প্রতি মন্ত্রীরা বলছেন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণ জাতীয়তাবাদী দল এবং দলের বড় ব্যবসায়ীরা। কথা হলো এখনও যদি আমরা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করি, তাহলে তারা (আ.লীগ) সরকারে আছে কেন।

বিএনপির বড় বড় ব্যবসায়ীরা যদি দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করে থাকে তাহলে আওয়ামী লীগ সরকারে থেকে কী করছে সেই প্রশ্ন তুলেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি মন্ত্রীরা বলছেন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এবং দলের বড় ব্যবসায়ীরা। কথা হলো এখনও যদি আমরা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করি, তাহলে তারা (আ.লীগ) সরকারে আছে কেন।

ঠাকুরগাঁও কালিবাড়ির নিজ বাসভবনে রোববার বেলা ১১টার দিকে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

দ্রব্যমূল্যের যেভাবে দাম বেড়েছে এতে সাধারণ মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। চাল, ডাল, তেল, লবণ, চিনিসহ প্রতিটি দ্রব্যমূল্যের দাম বেড়েছে। নিম্ন ও মধ্যবিত্ত মানুষ শুধু হিমশিম খাচ্ছে না, মানুষ অসহায় হয়ে গেছে।

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির জন্য সরকারের উদাসীনতা ও চরম ব্যর্থতাকে দায়ী করেন বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যদি বিএনপি এসব (দ্রব্যমূল্য) নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তাহলে তারা পদত্যাগ করে ক্ষমতা দিচ্ছে না কেন। বিএনপির হাতে ক্ষমতা দিন, দেখেন তারা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে কি না।’

তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের যেভাবে দাম বেড়েছে এতে সাধারণ মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। চাল, ডাল, তেল, লবণ, চিনিসহ প্রতিটি দ্রব্যমূল্যের দাম বেড়েছে। নিম্ন ও মধ্যবিত্ত মানুষ শুধু হিমশিম খাচ্ছে না, মানুষ অসহায় হয়ে গেছে।’

সরকার সব রাষ্ট্রযন্ত্র, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ও প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করে জনগণের কণ্ঠরোধ করছে৷ সংবাদকর্মীদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা দেয়া হচ্ছে। ছয় শর বেশি সংবাদকর্মীর নামে মামলা ও ২০০ সংবাদকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ ফেসবুকে সরকারবিরোধী কথা নিয়ন্ত্রণ করতেও নীতিমালা করা হচ্ছে।

দ্রব্যমূল্য নিয়ে মানুষের সঙ্গে তামাশা করা হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এ সরকার যেহেতু জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ক্ষমতায় আসেনি, সে কারণে জনগণের কাছে তাদের কোনো দায়বদ্ধতা নেই। ফলে মন্ত্রীরা উদ্ভট কথা বলার সাহস দেখায়।’

জনগণের স্বাধীনতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে অভিযোগ করে ফখরুল বলেন, ‘সরকার সব রাষ্ট্রযন্ত্র, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ও প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করে জনগণের কণ্ঠরোধ করছে৷ সংবাদকর্মীদের ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে মামলা দেয়া হচ্ছে। ছয় শ’র বেশি সংবাদকর্মীর নামে মামলা ও ২০০ সংবাদকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ ফেসবুকে সরকারবিরোধী কথা নিয়ন্ত্রণ করতেও নীতিমালা করা হচ্ছে।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিনসহ আরও অনেকে।

এ বিভাগের আরো খবর