বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চট্টগ্রাম বন্দরে জট কমাতে চার গুণ বাড়তি মাশুল আরোপ

  •    
  • ৯ মার্চ, ২০২২ ১৪:৩৭

চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বলেন, ‘কিছু আমদানিকারক পণ্য এনে খালাস না করে দিনের পর দিন বন্দরে ফেলে রাখছেন। ১৫ মার্চের পর থেকে ২১ দিন পার হওয়া এফসিএল কনটেইনার বন্দরে পড়ে থাকলে চার গুণ হারে স্টোর রেন্ট আদায় করা হবে।’

রমজান ঘিরে চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য ওঠানামা স্বাভাবিক রাখতে এবং ভোগ্যপণ্যবাহী কনটেইনারের জট এড়াতে প্রস্তুতি নিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

সাম্প্রতিক সময়ে বন্দর ইয়ার্ড থেকে এফসিএল (ফুল কনটেইনার লোড বা এক কনটেইনারে একজন আমদানিকারকের পণ্য) কনটেইনার ছাড় অস্বাভাবিক হারে কমে গেছে। জট কমাতে ২১ দিন পার হওয়া এফসিএল কনটেইনারের পণ্য খালাস না করলে আমদানিকারকের ওপর বাড়তি চার গুণ মাশুল আরোপের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

১৫ মার্চ থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে বলে বুধবার নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক।

তিনি বলেন, ‘বন্দর ইয়ার্ডে কনটেইনার রাখার সীমাবদ্ধতা আছে। রমজান ঘিরে বাড়তি পণ্য আমদানি হয়। সেসব পণ্য নির্বিঘ্নে ছাড় করতেই এই পদক্ষেপ।

‘কিছু আমদানিকারক পণ্য এনে খালাস না করে দিনের পর দিন বন্দরে ফেলে রাখছেন। ১৫ মার্চের পর থেকে ২১ দিন পার হওয়া এফসিএল কনটেইনার বন্দরে পড়ে থাকলে চার গুণ হারে স্টোর রেন্ট আদায় করা হবে। এ বিষয়ে বন্দরের ট্রাফিক বিভাগকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।’

বন্দরের ট্রাফিক বিভাগের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ৮ মার্চ পর্যন্ত এই বন্দরে প্রায় ৩৭ হাজার কনটেইনার ছিল। এর একটি বড় অংশ এফসিএল কনটেইনার।

ফারুক জানান, এরই মধ্যে বন্দর ব্যবহারকারী, আমদানিকারক, শিপিং লাইন, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমদানি পণ্যবোঝাই কনটেইনার খালাস করে নেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর