বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

রোগী আরও কমে দেড় হাজার, বেড়েছে মৃত্যু

  •    
  • ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১৬:৩০

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা হয়েছে ২৩ হাজার ৫৪৭ জনের। পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ। 

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে এক হাজার ৫৯৫ জনের শরীরে। এটি গত ৯ জানুয়ারির পর সর্বনিম্ন শনাক্ত। সেদিন মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছিল এক হাজার ৪৯৪ জন। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১৬ জনের।

মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা হয়েছে ২৩ হাজার ৫৪৭ জনের। এদের মধ্যে করোনা শনাক্ত হয়েছে এক হাজার ৫৯৫ জনের শরীরে। পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ।

দেশে করোনার ওমিক্রন ধরন শনাক্ত হয় গত ১১ ডিসেম্বর। এরপর শনাক্ত ও শনাক্তের হার নিয়মিত বাড়তে থাকে। ২৮ জানুয়ারি শনাক্তের হার পৌঁছায় ৩৩ দশমিক ৩৭ শতাংশে। এটা করোনার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৯ লাখ ৩৬ হাজার ৮৩৭ জনের শরীরে। গত ২৪ ঘণ্টায় সেরে ওঠা রোগীর সংখ্যা ৮ হাজার ৩৪৭। এ পর্যন্ত ১৭ লাখ ৬৩ হাজার ২৫৮ জন সুস্থ হয়েছেন। এর মধ্যে মারা গেছেন ২৮ হাজার ৯৯০ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে ৭ জন পুরুষ ও ৯ নারী। মৃতদের মধ্য ত্রিশোর্ধ্ব ১, চল্লিশোর্ধ্ব ২, ষাটোর্ধ্ব ৭, সত্তরোর্ধ্ব ৫ ও অশীতিপর ১ জন।

বিভাগ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। বাকি তিনজনের মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগে। এ ছাড়া রাজশাহীতে ২ জন, খুলনা, সিলেট ও রংপুরে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ বিশেষ করে সীমান্ত এলাকায় রোগী বেশি ছিল, তবে তৃতীয় ঢেউয়ে ঢাকায় বেশি করোনা শনাক্ত হয়েছে। ঢাকা বিভাগে ৬০ শতাংশের বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে এক দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় এই বিভাগে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১৪ হাজার ৬২৫টি। এর বিপরীতে রোগী শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ২৬ জন।

করোনার তৃতীয় ঢেউ প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউয়ের চেয়ে দ্রুত নিয়ন্ত্রণের পথে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর প্রায় সাড়ে তিন মাস নিয়ন্ত্রণে ছিল। এরপর গত বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে রোগী বাড়তে শুরু করে।

ওমিক্রনের দাপটে রোগী শনাক্ত ও শনাক্তের হার দ্রুত বাড়তে থাকে। গত ৬ জানুয়ারি দৈনিক শনাক্ত রোগীর সংখ্যা হাজার ছাড়ায়। এর দুই সপ্তাহের মাথায় ২০ জানুয়ারি দৈনিক শনাক্ত ১০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। তবে পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় খুলে দেয়া হচ্ছে স্কুল-কলেজ। তুলে দেয়া হয়েছে করোনা প্রতিরোধে দেয়া ১১ বিধিনিষেধ। তবে করোনা নিয়ন্ত্রণে নিশ্চিত করতে হবে সামাজিক দূরত্ব ও সঠিক নিয়মে মাস্ক পরতে হবে।

এ বিভাগের আরো খবর