বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সুপ্রিম কোর্ট বারের কার্যক্রম অবৈধ ঘোষণা চেয়ে মামলা

  •    
  • ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১৯:৩৬

মামলায় বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচিত সভাপতি আব্দুল মতিন খসরু গত বছর ১৪ এপ্রিল মারা যান। এতে সভাপতির পদ শূন্য হয়। তার মৃত্যুর পর বারের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনতন্ত্র মোতাবেক ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে সভাপতি নির্বাচন করেনি। এ অবস্থায় সমিতির কার্যক্রম পরিচালনা অবৈধ।

সভাপতি আব্দুল মতিন খসরুর মৃত্যুর পর সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সকল কার্যক্রম বেআইনি ঘোষণার দাবি জানিয়ে মামলা হয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকার পঞ্চম যুগ্ম জেলা জজ জি এম নাজমুল সাদাতের আদালতে সুপ্রিম কোর্ট বারের সদস্য ব্যারিস্টার এম আশরাফুল ইসলাম মামলাটি করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ২৪ ফেব্রুয়ারি বিবাদীদের জবাব দাখিল করতে সমন জারি করেছে।

মামলার বিবাদীরা হলেন- বার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস কাজল, সহসভাপতি জালাল উদ্দিন ও মোহাম্মদ শফিক উল্লাহ, ট্রেজারার ডা. জাফর ইকবাল, সহসম্পাদক সাফায়াতা সুলতানা রুমী ও মাহমুদ হাসান, সদস্য মাহফুজার রহমান রুমান, এ বি এম শিবলী সাদেকীন, এস এম ইফতাখের উদ্দীন মাহমুদ, পারভীন কাওছার মুন্সী, মিটু কুমার মন্ডল, রেদওয়ান আহম্মেদ রনজিব এবং মুনতাছির উদ্দিন আহমেদ।

বাদীপক্ষের আইনজীবী রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেন।

মামলায় বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচিত সভাপতি আব্দুল মতিন খসরু গত বছর ১৪ এপ্রিল মারা যান। এতে সভাপতির পদ শূন্য হয়। তার মৃত্যুর পর বারের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনতন্ত্র মোতাবেক ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে সভাপতি নির্বাচন করেনি।

সভাপতির পদ শূন্য রেখে সম্পাদক ও ট্রেজারারসহ কমিটির অন্যরা বেআইনিভাবে বারের অর্থ ব্যয় করে চলেছেন। কার্যনির্বাহী কমিটি অবৈধভাবে কাজ পরিচালনার মাধ্যমে প্রায় ১২ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। তারা বারের তহবিল থেকে আরও ১৩ কোটি টাকা বিভিন্নভাবে আত্মসাৎ করেছেন।

সভাপতির মৃত্যুর পর গত বছর ৪ মে কার্যনির্বাহী কমিটির সভা মুলতবি অবস্থায় বারের তহবিল থেকে মোট ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিপ্রায়ে বাজেট সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে খসড়া বাজেট সদস্যের হাতে দেয়া হয়নি। বাজেট পাস করতে না পারলেও নেতরা অন্যায়ভাবে বারের অর্থ প্রতারণামূলকভাবে ব্যয় করেছেন। এ অবস্থায় কার্যনির্বাহী কমিটির গত ১ ফেব্রুয়ারির সভাসহ যাবতীয় কার্যক্রম অকার্যকর, বেআইনি ও চক্রান্ত বটে।

অভিযোগে বলা হয়েছ, বারের সভাপতির অনুমতি ছাড়া যেকোনো ধরনের সভা আহ্বান করা অবৈধ ও অসাংবিধানিক। গত ১ ফেব্রুয়ারি হওয়া কার্যনির্বাহী কমিটির সভা বেআইনি এবং বারের গঠনতন্ত্রের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

এ বিভাগের আরো খবর