বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত তরমুজ ও ফুটিচাষি

  •    
  • ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১৩:২৭

উপজেলা কৃষি অফিসের উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা কৃত্তিবাস পান্ডে জানান, এ বছর কলাবাড়ি ইউনিয়নে ৬০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ ও ফুটি চাষের কথা আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০০ হেক্টর জমিতে মাদা ও টপ তৈরি করা হয়েছিল।

মাঘের বৃষ্টিতে ক্ষতির মুখে পড়েছেন গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার তরমুজ ও ফুটিচাষিরা। নষ্ট হয়ে গেছে চারা ও চারা তৈরির জায়গা।

কোটালীপাড়া উপজেলার কলাবাড়ি ইউনিয়নে শুক্রবার রাতে ভারী বৃষ্টি হয়। কৃষি অফিসের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ক্ষতিগ্রস্ত জমির পরিমাণ ৩০০ হেক্টর।

কলাবাড়ির হিজলবাড়ি গ্রামের তরমুজ ও ফুটিচাষি সুখচাঁদ বাড়ৈ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমি তিন বিঘা জমিতে তরমুজ চাষের জন্য মাদা তৈরি করেছিলাম। ভারী বৃষ্টিতে আমার সব মাদা নষ্ট হয়ে গেছে। জমিতে পানি জমেছে। এই পানি না শুকালে নতুন মাদা তৈরি করা যাবে না।

‘নতুন মাদা তৈরি করতে প্রায় ২ সপ্তাহ সময় লাগবে। তাহলে আমার তরমুজ দেরিতে ফলবে। লস হয়ে যাবে অনেক।’

তরমুজ ও ফুটি চাষের জন্য জমিতে ছোট ছোট গর্ত করে জৈব সার দিয়ে মাটি তৈরি করে নেয়া হয়। এগুলোকে বলে মাদা ও টপ। মাদা ও টপে বীজ রোপণ করেন চাষিরা।

হিজলবাড়ি গ্রামের সজল বাড়ৈ বলেন, ‘আমি আমার দুই বিঘা জমিতে ফুটি চাষের চারা তৈরির জন্য টপে বীজ লাগিয়েছিলাম। বৃষ্টিতে সব নষ্ট হয়ে গেছে।’

উপজেলা কৃষি অফিসের উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা কৃত্তিবাস পান্ডে নিউজবাংলাকে জানান, এ বছর কলাবাড়ি ইউনিয়নে ৬০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ ও ফুটি চাষের কথা আছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০০ হেক্টর জমিতে মাদা ও টপ তৈরি করা হয়েছিল।

কৃষি কর্মকর্তা নিটুল রায় বলেন, ‘শুক্রবার রাতের বৃষ্টিতে তরমুজ ও ফুটিচাষিদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতির পরিমাণ বিস্তারিতভাবে জানার চেষ্টা চলছে।’

এ বিভাগের আরো খবর