বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দেশে ফিরে আবার হাসপাতালে ট্রাইব্যুনাল চেয়ারম্যান

  •    
  • ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১০:৩৭

ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর তাপস কান্তি বলেন, ‘শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে স্যারকে রাতে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যতটুকু জানতে পেরেছি, এখন স্যার সুস্থ আছেন।’

যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর দেশে ফিরে আবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম।

বৃহস্পতিবার রাতে তাকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

শ্বাসকষ্ট ও করোনা-পরবর্তী জটিলতায় শাহীনুরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে শনিবার নিউজবাংলাকে জানিয়েছেন ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর তাপস কান্তি বল।

তিনি বলেন, ‘শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে স্যারকে রাতে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যতটুকু জানতে পেরেছি, এখন স্যার সুস্থ আছেন। এই অবস্থার যদি কোনো অবনতি না হয়, তাহলে হয়তো আগামী দু-এক দিনের মধ্যে তিনি বাসায় ফিরতে পারবেন।’

তাপস বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান মাননীয় বিচারপতি শাহীনুর ইসলাম ছেলেকে দেখার জন্য আমেরিকায় যান। সেখানে গিয়ে তিনি করোনা আক্রান্ত হন। এরপর করোনা নেগেটিভ হলে তিনি গত ৩০ জানুয়ারি দেশে ফিরে আসেন। এরপর থেকে তিনি বাসাতেই ছিলেন।’

এর আগে ট্রাইব্যুনালের সদস্য বিচারপতি মো. আবু আহমেদ জমাদার করোনা আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

এ অবস্থায় ট্রাইব্যুনালের বিচারক বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমকে দিয়ে বিচারকাজ চলছিল। পরে বিচারপতি আবু আহমেদ জমাদার সুস্থ হয়ে বিচারিক কাজে যোগ দেন।

ট্রাইব্যুনালের আইন অনুযায়ী, অভিযোগ আমলে নেয়া, যুক্তিতর্ক শোনা এবং রায়ের সময় তিনজন বিচারককেই থাকতে হবে। এ ছাড়া মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ এবং অন্যান্য কাজ একজন বিচারকই করতে পারবেন।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠন হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বর্তমানে বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল চলমান।

এতে সদস্য হিসেবে আছেন বিচারপতি মো. আবু আহমেদ জমাদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলম। এ পর্যন্ত ট্রাইব্যুনাল থেকে ৪৩টি মামলার রায় হয়েছে, যাতে আসামি ছিল ১১৭ জন।

বর্তমানে ট্রাইব্যুনালে ৩৭টি মামলার বিচারকাজ চলছে। রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ একটি মামলা।

এ বিভাগের আরো খবর