বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তিন মাসে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পেলেন ২০০ কোটি টাকা

  •    
  • ৩০ জানুয়ারি, ২০২২ ২২:৩০

উদ্যোক্তাদের মধ্যে ১ হাজার ৪৬২ জন ট্রেডিং খাতের, ১ হাজার ১৬৭ জন উৎপাদন খাতের এবং ৪৭৭ জন সেবা খাতের। বিতরণ করা ঋণের মধ্যে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা প্রায় ২৬ শতাংশ।

করোনাভাইরাসের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের মাঝে প্রণোদনা প্যাকেজের ২০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে এসএমই ফাউন্ডেশন, যা তিন মাসেই এ ঋণ দেয়া শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

ঋণ বিতরণের জন্য সময় ছিল নয় মাস। কিন্তু অক্টোবর-ডিসেম্বর এ তিন মাসেই ১৯টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২ হাজার ১৮১ জন উদ্যোক্তার মধ্যে এই অর্থ বিতরণ করা হয়।

গ্রামীণ অঞ্চলের প্রান্তিক পর্যায়ের সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে এবং স্বল্প সুদে দ্বিতীয় দফায় দেড় হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ দেয় সরকার। এর মধ্যে এসএমই ফাউন্ডেশনের অনুকূলে দেয়া ৩০০ কোটি টাকার মধ্যে ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০০ কোটি টাকা এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ২০০ কোটি টাকা ছাড় করে অর্থ বিভাগ।

সব মিলিয়ে দুই দফায় ৩ হাজার ১০৬ জন উদ্যোক্তার মধ্যে ৩০০ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

বিতরণ করা ঋণের মধ্যে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা প্রায় ২৬ শতাংশ।

উদ্যোক্তাদের মধ্যে ১ হাজার ৪৬২ জন ট্রেডিং খাতের, ১ হাজার ১৬৭ জন উৎপাদন খাতের এবং ৪৭৭ জন সেবা খাতের।

৫০ শতাংশ উদ্যোক্তাই ৫ লাখ টাকার চেয়ে কম ঋণ পেয়েছেন। এতে বিতরণ করা ঋণ প্রান্তিক পর্যায়ের প্রকৃত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা পেয়েছেন বলে দাবি ফাউন্ডেশনের।

এই ঋণ বিতরণে প্রথম দফায় ১২টি এবং দ্বিতীয় দফায় ১৯টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এসএমই ফাউন্ডেশনের চুক্তি হয়।

প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় উদ্যোক্তারা ৪ শতাংশ সুদে এ ঋণ পেয়েছেন। প্রথম দফায় গ্রাহক পর্যায়ে ঋণের পরিমাণ ছিল সর্বনিম্ন ১ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত। তবে দ্বিতীয় দফায় আরও বেশি উদ্যোক্তাকে ঋণের আওতায় আনার লক্ষ্যে ঋণের সর্বোচ্চ সীমা ৫০ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

এ বিভাগের আরো খবর