বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

‘চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ’, গ্রেপ্তার ৩

  •    
  • ১৭ জানুয়ারি, ২০২২ ১৬:০৬

ইমাম হোসেন বলেন, ‘যেসব চাকরিতে পদ কম তারা সেসব চাকরি দেয়ার প্রলোভন দেখায়। চক্রের সদস্যরা তাদের কাছ থেকে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা অগ্রিম নেয়। কাকতালীয়ভভাবে চাকরি হয়ে গেলে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত নেয় চক্রটি।’

সরকারি চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাৎকারী চক্রের হোতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সোমবার দুপুরে রাজধানীর মালিবাগ সিআইডি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. ইমাম হোসেন।

তিনি বলেন, ‘১৬ জানুয়ারি সকালে পল্টন থানায় মিরাজুল ইসলাম নামে এক ভুক্তভোগীসহ চারজনের অভিযোগের ভিত্তিতে চক্রের হোতা হারুন অর-রশিদকে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।’

তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সেকেন্দার আলী ও মাসুদ রানাকে মিরপুর-১৪ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এসময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের ভুয়া নিয়োগপত্র, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আবেদনপত্র, ভিকটিমদের স্বাক্ষরিত বিভিন্ন ব্যাংকের ব্লাঙ্ক চেক ছয়টি, ভিকটিমদের স্বাক্ষরিত ব্লাঙ্ক স্ট্যাম্প, মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর সরকারি চাকরির জন্য সুপারিশ করা ভুয়া ডিও লেটার ও বিভিন্ন ব্যক্তির ছবি ও অন্য কাগজপত্র সম্বলিত বায়োডাটা উদ্ধার করা হয়।

ইমাম হোসেন বলেন, ‘যেসব চাকরিতে পদ কম তারা সেসব চাকরি দেয়ার প্রলোভন দেখায়। বেকার যুবকদের চাকরির অফার দিলে অনেকেই রাজি হয়। চক্রের সদস্যরা তাদের কাছ থেকে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা অগ্রিম নেয়। কাকতালীয়ভভাবে চাকরি হয়ে গেলে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত নেয় চক্রটি।’

সিআইডির এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য চক্রটি চাকরি পাবার পর বাকি টাকা নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। আবার ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে ব্লাঙ্ক চেক ও স্ট্যাম্প নিয়ে বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করে যে, চাকরি আপনার হবেই। এভাবেই চক্রটি ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে চাকরিপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে।’

এ বিভাগের আরো খবর