বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তৈমূরের ভাই সেই খোরশেদ আবার কাউন্সিলর

  •    
  • ১৭ জানুয়ারি, ২০২২ ১১:৪৪

কাউন্সিলর পদে খোরশেদ জয়ী হলেও মেয়র পদে হেরেছেন তার বড় ভাই বিএনপির উপদেষ্টা পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া তৈমূর আলম খন্দকার। প্রায় ৬৭ হাজার ভোটের ব্যবধানে নারায়ণগঞ্জে মেয়র হয়েছেন আওয়ামী লীগের ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী।

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার পরাজিত হলেও কাউন্সিলর পদে বিপুল ব্যবধানে জিতেছেন তার ছোট ভাই মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ।

খোরশেদ কাউন্সিলর নামেই এলাকায় এমনকি দেশেও সমধিক পরিচিতি পান মাকসুদুল আলম।

মূলত করোনাভাইরাস মহামারির সময় নারায়ণগঞ্জে ভাইরাসটিতে মৃত ব্যক্তিদের দাফন-সৎকারে একটি দল গড়ে তোলেন খোরশেদ।

তার নেতৃত্বে দলটি করোনায় মৃতদের দাফন-সৎকার করে দেশজুড়ে সাড়া ফেলে দেন। তার জনপ্রিয়তাও বাড়তে শুরু করে তখন থেকেই।

রোববারের নির্বাচনে নগরীর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে খোরশেদ আলমের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর থেকে ১২ হাজার ৭৭০ ভোট বেশি পেয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন তিনি। তার ভোটসংখ্যা ১৩ হাজার ৭৯২।

খোরশেদ এর আগেও দুইবার একই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। তিনি নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক।

ঠেলাগাড়ি প্রতীকে খোরশেদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন যুবলীগ নেতা শাহ ফয়েজ উল্লাহর সঙ্গে। ফয়েজ উল্লাহ পেয়েছেন ১ হাজার ২২ ভোট।

কাউন্সিলর পদে খোরশেদ জয়ী হলেও মেয়র পদে হেরেছেন তার বড় ভাই বিএনপির উপদেষ্টা পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া তৈমূর আলম খন্দকার। প্রায় ৭৬ হাজার ভোটের ব্যবধানে নারায়ণগঞ্জে মেয়র হয়েছেন আওয়ামী লীগের ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী।

তৈমূর ২০১১ সালের নির্বাচনে ভোটের আগের রাতে ভোট থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন। তবে ভোটের দিন সকালে লক্ষাধিক ভোটে জয়ের আশা করেন তিনি। তবে ফলাফল প্রকাশের পর অভিযোগ করেন ইভিএম ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারণে পরাজয় হয়েছে তার।

এ বিভাগের আরো খবর