বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

  •    
  • ১০ জানুয়ারি, ২০২২ ০৮:৫২

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে সোমবার সকালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে ছিলেন বোন শেখ রেহানা। ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদনের পর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারা।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের সুবর্ণজয়ন্তীতে তার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে সোমবার সকালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে ছিলেন বোন শেখ রেহানা। ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদনের পর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তারা। অংশ নেন দোয়া পাঠ ও মোনাজাতেও।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের বিজয়। বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে নেয় বাংলাদেশ নামের নতুন ভূখণ্ড।

তবে যার ডাকে সাড়া দিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বীর বাঙালি, সেই বঙ্গবন্ধু সেদিন উপস্থিত ছিলেন না। তখনও তিনি পাকিস্তানে কারাবন্দি। তাই বাঙালির বিজয়ে ছিল অপূর্ণতা।

অবশেষে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে দেশে ফেরেন বঙ্গবন্ধু। সেই থেকে ১০ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের বছরে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনটি ভিন্ন মাত্রা ও আবেগের মধ্য দিয়ে উদযাপন করা হচ্ছে।

পাকিস্তানের মিয়ানওয়ালি কারাগারে দীর্ঘ ৯ মাস কারাভোগের পর ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি মুক্তি পান বঙ্গবন্ধু। প্রথমে লন্ডন যান জাতির পিতা। তারপর দিল্লি হয়ে ঢাকা ফেরেন।

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে ঐতিহাসিক ভাষণে সেদিন বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘যে মাটিকে আমি এত ভালোবাসি, যে মানুষকে আমি এত ভালোবাসি, যে জাতিকে আমি এত ভালোবাসি, আমি জানতাম না সে বাংলায় আমি যেতে পারব কি না। আজ আমি বাংলায় ফিরে এসেছি বাংলার ভাইয়েদের কাছে, মায়েদের কাছে, বোনদের কাছে। বাংলা আমার স্বাধীন, বাংলাদেশ আজ স্বাধীন।’

এ বিভাগের আরো খবর