বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এসসিবি, মেটলাইফের মতো কোম্পানিকে তালিকাভুক্তির তাগিদ

  •    
  • ৫ জানুয়ারি, ২০২২ ১৮:৪৬

‘গ্রামীণফোনের পর বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করার মতো কোনো কোম্পানি আসেনি। বাজারে নতুন গতি সঞ্চারের জন্য ইউনিলিভার, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, মেটলাইফসহ বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে এই বাজারে নিয়ে আসার কার্যকর উদ্যোগ জরুরি।’

পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির শেয়ারের সংকট আছে জানিয়ে বাজারকে বড় করতে হলে মানসম্পন্ন কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করার সুপারিশ করেছেন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ ডিবিএ নেতারা।

পুঁজিবাজার নিয়ে কাজ করা সংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) নবনির্বাচিত কমিটির সদস্যদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাতে এসে তারা এ কথা বলেন।

বুধবার রাজধানীর পুরানা পল্টনে অবস্থিত সিএমজেএফের নিজস্ব কার্যালয়ে তারা নতুন নেতাদের শুভেচ্ছা জানান।

অনুষ্ঠানে ডিবিএর সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও, সিনিয়র সহসভাপতি সাজেদ শামীম, সহসভাপতি মো. সাইফুদ্দিন, সিএমজেএফের নতুন সভাপতি জিয়াউর রহমান, বিদায়ী সভাপতি হাসান ইমাম রুবেল, বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন বক্তব্য রাখেন।

সিএমজেএফের নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আবু আলী অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন।

ডিবিএর প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি আইনকানুনের সংস্কারসহ নানা ধরনের প্রশংসনীয় কাজ করছে। তবে এসব কাজের ষোলো আনা সুফল পেতে বাজারে ভালো শেয়ারের সংখ্যা বাড়াতে হবে। এ বিষয়ে বিএসইসির পাশাপাশি সব স্টেকহোল্ডারের করণীয় আছে।’

ডিবিএর সিনিয়র সহসভাপতি সাজেদ শামীম বলেন, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে তারা সিএমজেএফের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করবেন।

ডিবিএর সহসভাপতি সাইফুদ্দিন বলেন, ‘গ্রামীণফোনের পর বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করার মতো কোনো কোম্পানি আসেনি। বাজারে নতুন গতি সঞ্চারের জন্য ইউনিলিভার, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, মেটলাইফসহ বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে এই বাজারে নিয়ে আসার কার্যকর উদ্যোগ জরুরি।’

সিএমজেএফের সভাপতি জিয়াউর রহমান বলেন, ‘অর্থনীতিতে পুঁজিবাজারে অবদান বাড়াতে এই বাজার থেকে ভালো ও সম্ভাবনাময় কোম্পানিগুলোকে অর্থের জোগান দিতে হবে। এসব কোম্পানি মূলধন সংগ্রহ করে ব্যবসা সম্প্রসারণ করলে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, রপ্তানি বাড়বে, তৈরি পণ্যের আমদানি কমবে এবং সরকারের কোষাগারে বাড়তি রাজস্ব দিতে পারবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘পুঁজিবাজার নিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের পাশাপাশি নীতিনির্ধারকদের মধ্যেও ভুল ধারণা আছে। অনেকেই এই বাজারের গুরুত্ব উপলব্ধিতে সক্ষম নন। তাদের ভুল ধারণার অবসান ও পুঁজিবাজার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে সিএমজেএফের সদস্যরা আন্তরিকভাবে কাজ করবেন।’

সিএমজেএফের সদ্য বিদায়ী সভাপতি হাসান ইমাম রুবেল বলেন, ‘পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বিনিয়োগকারীদের জন্য তথ্যের অবাধ প্রবাহ খুবই জরুরি। সিএমজেএফের সদস্যরা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে সবার জন্য সমান ক্ষেত্র তৈরি করা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করছেন।’

সিএমজেএফের বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন বলেন, ‘সিএমজেএফ ও ডিবিএর উদ্দেশ্য অনেকটা অভিন্ন। তাই এই দুই সংগঠন যৌথভাবে বাজারের উন্নয়নে অনেক কাজ করতে পারে।’

এ বিভাগের আরো খবর