বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পুলিশের উপস্থিতিতে জোর করে সিল নেয়ার অভিযোগ

  •    
  • ৫ জানুয়ারি, ২০২২ ১২:৩৫

আশুলিয়া ইউনিয়নের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হেলাল উদ্দিন মাদবর বলেন, ‘আমার সমর্থকদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি আশুলিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে পুলিশের উপস্থিতিতে নৌকা প্রতীকে জোর করে সিল নেয়া হচ্ছে। আমি প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোনো সহায়তা পাইনি।’

পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ঢাকার সাভারে দুটি ভোটকেন্দ্রে পুলিশের উপস্থিতিতে জোর করে নির্দিষ্ট প্রতীকে ভোট দেয়ানোর অভিযোগ উঠেছে।

সাভার উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে আশুলিয়া থেকে বুধবার সকালে এ ধরনের অভিযোগ এসেছে। অনিয়মের অভিযোগ ওঠা ওই দুই কেন্দ্র হলো আশুলিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ এবং কাঠগড়া উচ্চ বিদ্যালয়।

এই ইউনিয়নের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হেলাল উদ্দিন মাদবর নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমার সমর্থকদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি আশুলিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে পুলিশের উপস্থিতিতে নৌকা প্রতীকে জোর করে সিল নেয়া হচ্ছে। আমি প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোনো সহায়তা পাইনি।’

এ বিষয়ে কথা বলার জন্য নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহাবুদ্দিন মাদবরকে একাধিকবার ফোন দেয়া হলেও তিনি ধরেননি।

এই কেন্দ্র নিয়ে অভিযোগ ৫ নম্বর ওয়ার্ডের আপেল মার্কার সদস্য পদপ্রার্থী মশিউর রহমানেরও।

তিনি বলেন, ‘ফুটবল মার্কায় জোর করে ভোট দেয়ানো হচ্ছিল। এতে বাধা দিলে আমার এক কর্মীকে মারধরও করা হয়। এভাবে সুষ্ঠু ভোট হবে না। আমি পুনরায় ভোটের দাবি জানাচ্ছি।’

পুলিশের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগের বিষয়ে এই কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা উপপরিদর্শক (এসআই) মফিজুর রহমান বলেন, ‘কে কী বলল তা দেখার বিষয় না। আমার দায়িত্ব আমি পালন করছি।’

কেন্দ্র পরিদর্শনে আসা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ আমজাদ হোসেন বলেন, ‘আমি পরিস্থিতি দেখছি। ভোট সুষ্ঠু করাই প্রধান কাজ। অনিয়মের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।’

এই ইউনিয়নের আরেক কেন্দ্র কাঠগড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ভোট দিতে আসা এক ভোটারের অভিযোগ, ‘আমার মা, বোন, আত্মীয় সবাই মিলে ভোট দিতে গেছিলাম। বুথের ভেতর লোকজন তাদের সামনেই নৌকায় সিল মারতে বলেন। আমার মাকে দিয়ে জোর করে সিল নিয়েছে। তবে আমরা ভোট দেইনি।’

এই বিষয়ে সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা অভিযোগগুলো আমলে নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’

এ বিভাগের আরো খবর