বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

তৈমূরের ভয় নির্বাচন কমিশন নিয়ে

  •    
  • ৩ জানুয়ারি, ২০২২ ১৯:০৭

আইভীর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বলেন, ‘জনগণ পাশে আছে। তাই আমি কোনো শঙ্কা অনুভব করি না। তবে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ থাকতে পারবে কি না সেটা নিয়ে আমার শঙ্কা রয়েছে। যদিও কমিশন বলছে তারা নিরপেক্ষ থাকবে, কিন্তু এটা প্রমাণ হবে তাদের কর্মে।’

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে শঙ্কায় স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার। তার ভয়, কমিশন এই নির্বাচনে নিরপেক্ষ থাকতে পারবে না।

সিটি করপোরেশনের ২৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে সোমবার দুপুরে গণসংযোগ শেষে করে সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন তিনি।

২০১১ সালের প্রথম সিটি নির্বাচনে তৈমূরকে সমর্থন দিয়েও ভোটের আগের রাতে সরে দাঁড়াতে বলা হয় তাকে। এবার বিএনপি নির্বাচনেই অংশ নেয়নি। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী তৈমূরের পাশে একাট্টা দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। বিএনপি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তাদের প্রার্থী নেই জানালেও নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ-বিএনপির লড়াইয়ে পরিণত হয়েছে এই নির্বাচন।

তৈমূর আশাবাদী তিনিই জিতবেন। বলেন, ‘জনগণ পাশে আছে। তাই আমি কোনো শঙ্কা অনুভব করি না। তবে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ থাকতে পারবে কি না সেটা নিয়ে আমার শঙ্কা রয়েছে। যদিও কমিশন বলছে তারা নিরপেক্ষ থাকবে, কিন্তু এটা প্রমাণ হবে তাদের কর্মে।’

এই নির্বাচনে বিএনপির নেতাদেরকে নৌকায় ভোট দিতে বাধ্য করার ষড়যন্ত্র হবে বলে মনে করেন আইভীর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। তবে সেটা পারবে না বলে মনে করেন তিনি। বলেন, ‘কারণ, জনগণের একটি নিজস্ব চিন্তা আছে। জাতীয় রাজনীতি আর স্থানীয় রাজনীতি এক না। এ নির্বাচন জনগণ বনাম নৌকার নির্বাচন। আমি যেমন বিএনপি, তেমনি নারায়ণগঞ্জেরও একজন বাসিন্দা।’

মেয়র হিসেবে আইভীর ভূমিকা প্রসঙ্গে তৈমূর বলেন, ‘হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়িয়েছে, পানি সরবরাহ না করেই সেটির জন্য দেড় লাখ টাকা নিয়েছে। প্রতি বছরই ট্রেড লাইসেন্সের ফি বৃদ্ধি করা হচ্ছে। জন্ম নিবন্ধনেও রয়েছে জটিলতা, সেই সঙ্গে বৃদ্ধি করা হয়েছে এর ফি।’

আইভীর কারণে সিটি করপোরেশন কন্ট্রাক্টারদের একটি সিন্ডিকেটে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করে তৈমূর বলেন, ‘কন্ট্রাক্টররাই সিটি করপোরেশন পরিচালনা করেছে। কোন রাস্তার কি এস্টিমেট হবে, কোন জায়গায় এস্টিমেট কত বাড়ানো হবে সেটিও কন্ট্রাক্টররাই করেছে। আমিও বড় বড় সংস্থা চালিয়ে এসেছি। কোনো কন্ট্রাক্টর আমাদের রুমে ঢুকতে পারে নাই।’

এ বিভাগের আরো খবর