বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

যুবদল নেতা হত্যায় ৭ জনের যাবজ্জীবন

  •    
  • ৩ জানুয়ারি, ২০২২ ১৫:২৭

মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১১ সালের ৪ জুন আনোয়ার হোসেন দত্তপাড়া বাজারে তার বড় ভাই নূর হোসেন শামীমের নির্বাচনি অফিসে বসে ছিলেন। এ সময় আসামিরা তার বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে। ঘটনাস্থলেই আনোয়ারের মৃত্যু হয়।

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় যুবদল নেতা হত্যা মামলায় সাতজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতিসহ ১১ জন বেকসুর খালাস পেয়েছেন।

জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম সোমবার দুপুরে আনোয়ার হোসেন হত্যা মামলায় এ রায় দেন।

দণ্ডিতরা হলেন সদর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য মো. আজিজ ও তার ছেলে সবুজ হোসেন, বিল্লাল হোসেন বিপ্লব, মো. ইব্রাহিম, মো. মানিক, ইসমাইল হোসেন ও আবুল কাশেম।

তাদের মধ্যে ইসমাইল হোসেন ও আবুল কাশেম বাদে বাকিরা পলাতক।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জসিম উদ্দিন নিউজবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, আনোয়ার হোসেন দত্তপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি ছিলেন। তার বাড়ি দত্তপাড়ার শ্রীরামপুরে। ২০১১ সালের ৪ জুন তিনি দত্তপাড়া বাজারে তার বড় ভাই নূর হোসেন শামীমের নির্বাচনি অফিসে বসে ছিলেন।

এ সময় আসামিরা তার বুকে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে। ঘটনাস্থলেই আনোয়ারের মৃত্যু হয়।

পরদিন তার আরেক বড় ভাই আশেক-ই এলাহী ওরফে বাবুল সদর থানায় ২৫ জনের নামে ও অজ্ঞাতপরিচয় আরও ১০ থেকে ১২ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ ২০১৫ সালের ১০ জানুয়ারি ১৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।

আইনজীবী জসিম উদ্দিন জানান, আদালত সাতজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে।

খালাস পাওয়া ১১ জন হলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বেলায়েত হোসেন বেলাল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শ্রমবিষয়ক সম্পাদক আবদুল মালেক, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন লিটন, সুজন খান, আবু ছায়েদ, হুমায়ুন রশিদ, রাকিব হোসেন, রিপন হোসেন, মিলন হোসেন, ওমর ফারুক ও ইব্রাহিম হোসেন।

এ বিভাগের আরো খবর