বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আবার বড় পতন, বৈঠকের পর ১২ দিনেই পড়ল ৪২৭ পয়েন্ট

  •    
  • ২৬ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৪:৪৮

পুঁজিবাজারে এই দরপতনের পেছনে বাজার নিয়ে বিএসইসির সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতভিন্নতার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। গত ৩০ নভেম্বর দুই পক্ষের বৈঠকে বিষয়টির সুরাহা না হওয়ার পর ৭ ডিসেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ে দুই পক্ষের উপস্থিতিতে আরও একটি বৈঠক হয়। সেই বৈঠক শেষে আরও একটি আলোচনার কথা জানানো হয়। চলতি মাসে বা আগামী জানুয়ারির শুরুতে বৈঠক শেষে দৃশ্যমান পরিবর্তন আসবে বলে জানানো হয়।

প্রায় প্রতি সপ্তাহের শুরুতে পতনের ধারা থেকে বের হতে পারেনি পুঁজিবাজার। সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে আবারও সূচকের বড় পতন দেখল বিনিয়োগকারীরা। লেনদেন কিছুটা বাড়লেও এক দিনে তিন শ কোম্পানির দরপতনে বাজার ঘিরে যে হতাশা আছে, তা আরও বড় হলো।

গত ৭ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসিকে নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠকের পর এ নিয়ে ১২ কর্মদিবসের মধ্যে ১০ দিনই সূচকের পতন দেখল পুঁজিবাজার। এই কয় দিনে সূচক পড়ল ৪১৯ পয়েন্ট।

রোববার লেনদেনের শুরুর প্রথম তিন মিনিটেই কেবল সূচক বেড়েছিল। কিন্তু এরপর কেবলই পড়েছে। বেলা ২ টা ৮ মিনিটে এক পর্যায়ে সূচক পড়ে যায় ৯২ পয়েন্ট। তবে সেখান থেকে ২০ পয়েন্ট পুনরুদ্ধার করে লেনদেন শেষ হয়।

৭২ পয়েন্ট হারিয়ে সূচকের অবস্থান এখন ৬ হাজার ৬২৯ পয়েন্ট। গত ৯ আগস্ট সূচক ছিল এর চেয়ে এক পয়েন্ট কম।

আগের দিন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যান শিবলী-রুবাইয়াত উল ইসলাম বিনিয়োগকারীদেরকে আতঙ্কিত না হয়ে কম দামে শেয়ার বিক্রি না করার পরামর্শ দেন। বলেন, এখন শেয়ার বিক্রির নয়, কেনার সময়। আর সবাই মিলে শেয়ার কেনা শুরু করলেই বাজার আরও ঘুরে দাঁড়াবে।

কিন্তু সেটি হয়নি। বড় বিনিয়োগকারীরা নতুন করে শেয়ার না কিনে পর্যবেক্ষণে থাকছেন- এ বিষয়টি স্পষ্ট। মাস তিনেক আগে এক ঘণ্টায় যে পরিমাণ লেনদেন হতো, সেটিও হচ্ছে না এখন।

দিন শেষে লেনদেন আগের দিন বৃহস্পতিবারের তুলনায় কিছুটা বেশি হলেও সেটি নয় শ কোটি টাকাও ছাড়াতে পারেনি।

দিন শেষে দর কমেছে ৩০০ কোম্পানির শেয়ারের। দর বেড়েছে ৪৭টির আর দর ধরে রাখতে পারে ৩১টি কোম্পানি।

রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

২০২০ সালের মাঝামাঝি শিবলী রুবাইয়াতের নেতৃত্বে বিএসইসির নতুন কমিশন দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে পুঁজিবাজার এক দশকের মন্দাভাব কাটিয় ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। জুন থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত টানা উত্থানের পর এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত বাজার সংশোধনে প্রায় ৯০০ পয়েন্ট সূচক কমে।

দৈনিক লেনদেন ২ হাজার কোটি টাকার ঘর থেকে নেমে আসে ৪০০ কোটি টাকার ঘরে।

৫ থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আরেক দফা উত্থানে সূচক বাড়ে প্রায় ২ হাজার পয়েন্ট। নিয়মিত লেনদেন হতে থাকে ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকা।

তবে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দর সংশোধন শুরু হয়। এর মধ্যেও একটি নতুন প্রবণতা দেখা দেয়। সংশোধনে স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি কোম্পানির শেয়ারদরে পতন হলেও বড় মূলধনি কোম্পানিগুলোর দর বাড়ার কারণে সূচক বাড়তে থাকে।

পুঁজিবাজারে এই দরপতনের পেছনে বাজার নিয়ে বিএসইসির সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতভিন্নতার বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। বাজারে ব্যাংকের যে বিনিয়োগসীমা, সেটি শেয়ারের ক্রয়মূল্যে নাকি বাজার মূল্যে বিবেচনা হবে, বন্ডে বিনিয়োগ এই সীমার ভেতরে থাকবে, না কি বাইরে থাকবে- এই বিষয়ে একমত হতে পারছে না দুই পক্ষ।

গত ৩০ নভেম্বর দুই পক্ষের বৈঠকে বিষয়টির সুরাহা না হওয়ার পর ৭ ডিসেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ে দুই পক্ষের উপস্থিতিতে আরও একটি বৈঠক হয়। সেই বৈঠক শেষে আরও একটি আলোচনার কথা জানানো হয়। চলতি মাসে বা আগামী জানুয়ারির শুরুতে বৈঠক শেষে দৃশ্যমান পরিবর্তন আসবে বলে জানানো হয়।

তবে সেদিনের আলোচনায় বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়েছেন। তবে এই পতনের মধ্যেও পরের বৈঠক কবে হবে-সে বিষয়ে কোনো কিছুই বলছে না মন্ত্রণালয় বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা বিএসইসি।

সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় যেসব কোম্পানি

এমন কোনো খাত নেই, যেটি দরপতনের মধ্য দিয়ে যায়নি। তবে বিমায় পতন তুলনামূলক কিছুটা কম। লেনদেনেও সেরা ছিল এই খাত। বেশ কয়েক মাস পরে এই চিত্র দেখা গেছে পুঁজিবাজারে।

লেনদেনে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে কাগজ ও প্রকাশনা খাত। প্রথমবারের মতো এই ঘটনাটি দেখা গেল গত এক বছরে।

অক্টোবর ও নভেম্বরে আগ্রহ ফিরে পেলেও ব্যাংক খাতের শেয়ারের দর এখন পড়তির দিকে, পাশাপাশি কমছে লেনদেন। ৬০ কোটি টাকার কম শেয়ার হাতবদল হয়েছে এই খাতে।

সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল এই ১০টি কোম্পানি

সূচক পতনের তালিকায় সবার ওপরে ছিল রবি। ৪.২১ শতাংশ দর কমার পর ১১.৭১ পয়েন্ট সূচক কমিয়েছে কোম্পানিটি।

দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ওয়ালটন, যার ১.৩৩ শতাংশ দরপতনে সূছক কমেছে ৭ পয়েন্ট। একই পরিমাণ সূচক কমিয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো। কোম্পানিটির দর কমেছে ১.৩৭ শতাংশ।

গত এক বছরে শতকরা হিসেবে সবয়েয়ে বেশি শেয়ারদর বাড়া বেক্সিমকো লিমিটেডের কারণে সূচক কমেছে ৩.৯২ পয়েন্ট। টানা পতনের মধ্যে থাকা কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১.৯৯ শতাংশ।

এছাড়া ইউনাইটেড পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা, বেক্সিমকো ফার্মা, ইউনিলিভার, রেনাটা ও ওরিয়ন ফার্মার দর পতনও সূচক কমাতে প্রধান ভূমিকায় ছিল।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানির কারণে সূচক কমেছে ৩৯.৭৫ পয়েন্ট।

বিপরীতে ৩.৭৫ শতাংশ দর বৃদ্ধির কারণে সূচকে সবচেয়ে বেশি ১.৪৬ পয়েন্ট যোগ করেছে বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনজিনজার।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১.৪৪ পয়েন্ট যোগ করেছে বিকন ফার্মা। কোম্পানিটির দর বেড়েছে ১.৭১ শতাংশ।

লভ্যাংশ ঘোষণার পর ১২.৩৫ শতাংশ দর বৃদ্ধি পাওয়া ১.৩৯ পয়েন্ট যোগ করেছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন।

এ ছাড়া আইসিবি, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ সাবমেরিন কোম্পানি, এটলাস, এশিয়ান ইন্স্যুরেন্স, এনভয় টেক্সটাইল ও ডেফোডিল কম্পিউটার্সের দর বৃদ্ধির কারণেও সূচকে কিছু পয়েন্ট যোগ হয়েছে।

তবে এই কোম্পানিগুলো সম্মিলিতভাবেই খুব বেশি পয়েন্ট যোগ করতে পারেনি। ১০টি কোম্পানি মিলিয়ে সূচকে যোগ করতে পেরেছে কেবল ৬.৯৭ পয়েন্ট।

এই ১০টি কোম্পানি সূচকে কিছু পয়েন্ট যোগ করেছে

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানি

লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে কারণে মূল্য বৃদ্ধির সীমা না থাকার দিন বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ারদর বেড়েছে ১২.৩৪ শতাংশ। কোম্পানিটির এদিন ৫১ কোটি ৩২ লাখ টাকার ৯১ লাখ ৭০ হাজার ৬০টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

কোম্পানিটি গত জুনে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য শেয়ার প্রতি ১ টাকা ২০ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত বছর লভ্যাংশ ছিল এক টাকা। তবে বিনিয়োগকারীরা চমৎকৃত হয়েছেন কোম্পানির আয়ে। গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আয় হয়েছে এই বছরে।

২০২১ সালে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৪ টাকা ৭১ পয়সা। আগের বছরে যা ছিল ২ টাকা ৭২ পয়সা। আবার চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৫৮ পয়সা।

এই একটি কোম্পানি ছাড়া আর কোনো কোম্পানির দর দিনের সর্বোচ্চ সীমায় দেখা যায়নি। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা প্রকৌশল ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের শেয়ার দর বেড়েছে ৬.৮৩ শতাংশ।

বেশ কয়েক মাস পর লেনদেনের শীর্ষে দেখা গেছে বিমা খাতে

আগের দিন ১০ টাকা ২০ পয়সা দরের বিক্রি হওয়া শেয়ার দর পৌঁছে ১০ টাকা ৯০ পয়সায়। ১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা লেনদেনে ১৬ লাখ ৪৪ হাজার ৭৪০টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা ড্যাফোডিল কম্পিউটারের শেয়ার দর ৫.৪১ শতাংশ, জিল বাংলা সুগার মিলের দর ৫ শতাংশ, এটলাস বাংলাদেশের দর ৪.৭৪ শতাংশ, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের দর ৪.৩১ শতাংশ বেড়েছে।

এনভয় টেক্সটাইলের দর ৩.৭৫৮ শতাংশ, রেকিট বেনকিনজারের দর ৩.৭৫ শতাংশ, সিলকো ফার্মার দর ৩.২৬ শতাংশ এবং তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল ৩.১৮ শতাংশ বেড়েছে।

আরও চারটি কোম্পানির দর ৩ শতাংশের বেশি, ৬টির দর ২ শতাংশের বেশি, ৬ টির দর এক শতাংশের বেশি বেড়েছে।

দর পতনের ১০ কোম্পানি

দর পতনে থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে শীর্ষে ছিল ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস। এই কোম্পানিটির লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণায় বিনিয়োগকারীরা খুশি হতে পারেনি।

কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ১৪ টাকা নগদ ও ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছে। এই লভ্যাংশ ২০১৬ সালের পর সর্বোচ্চ। তারপরেও কোম্পানিটি ৫০৩ টাকা ৯০ পয়সা বা ১৫.১৬ শতাংশ দর হারিয়েছে লভ্যাংশ সংক্রান্ত আরও উচ্চাশার কারণে।

কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন এক কোটি টাকারও কম। আগামী এক বছরের মধ্যে সেটি ৩০ কোটি টাকায় নিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা আছে। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা আরও বেশি বোনাস শেয়ার আশা করেছিল। এই প্রত্যাশায় গত ৬ মাসে শেয়ারদর তিন গুণ হয়ে গিয়েছিল।

কোম্পানিটির ৪৪ হাজার ৬৪৫টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ১৩ কোটি ৩১ লাখ টাকায়।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬.৯১ শতাংশ দর হারিয়েছে ফু ওয়াং ফুডস। ৯০ লাখ ১৩ হাজার টাকায় ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭১৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা অ্যাপোলো ইস্পাতের দর ৬.৭৪ শতাংশ, চতুর্থ অবস্থানে থাকা স্টাইলক্রাফটের দর ৬.৬৯ শতাংশ ও পঞ্চম অবস্থানে থাকা লিব্রা ইনফিউশনের দর কমেছে ৬.১৩ শতাংশ।

এমন কোনো খাত ছিল না, সেগুলো দরপতনের মধ্য দিয়ে যায়নি

এছাড়া তাল্লু স্পিনিংয়ের দর ৬.০৬ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের দর ৫.৯৫ শতাংশ, সাভার রিফ্যাক্টরিজের দর ৫.৯৩ শতাংশ, এডিএন টেলিকমের দর ৫.৭৬ শতাংশ, ফার্মা এইডের দর কমেছে ৫.৪৭ শতাংশ।

সর্বোচ্চ পরিমাণ দরপতনের তালিকায় ছিল সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্স, সোনালী আঁশ, স্টান্ডার্ড সিরামিকস, কে অ্যান্ড কিউ, কাট্টালি টেক্সটাইল, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক।

শীর্ষ ১০ ছাড়াও আরও ৭টি কোম্পানির দর ৫ শতাংশের বেশি, ১৯টির দর ৪ শতাংশের বেশি, ৪৯টির দর ৩ শতাংশের বেশি, ৫৪টির দর কমেছে ২ শতাংশের বেশি।

লেনদেনে সেরা দশ কোম্পানি

এই তালিকায় শীর্ষে ছিল সোনালী পেপার। রোববার কোম্পানিটির ১৫৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। হাতবদল হয়েছে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ১৪১টি শেয়ার।

গত ১০ কর্মদিবসে মাত্র একদিন মাত্র দর কমেছে কোম্পানিটির। বেড়েছে বাকি নয়দিন।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বেক্সিমকো লিমিটেডে লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৪২ লাখ ২৮ হাজার ৫৫৯টি শেয়ার।

এছাড়া এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৫২ লাখ ৮৭ হাজার শেয়ার।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনে লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৯১ লাখ ৭০ হাজার ৬০টি শেয়ার।

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সে ২১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টে ১৩ কোটি ৩১ লাখ টাকার, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোতে ১৩ কোটি ১ লাখ টাকা, ওয়ান ব্যাংকে ১২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা, ফরচুন সুজে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

এশিয়া প্যাসিফিকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ১১ লাখ টাকার। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ১৫ লাখ ১৬ হাজার ১৩৩টি।

এ বিভাগের আরো খবর