বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ধারণক্ষমতার ‘তিনগুণ’ যাত্রী ছিল লঞ্চে

  •    
  • ২৪ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৪:৫৭

ব‌রিশা‌ল বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ম প‌রিচালক এস এম আজগর আলীর ভাষ্য, এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ৩৫০ জন। ঘাট ছাড়ার সময় নৌযানে ছিলেন মাত্র ৩১০ জন যাত্রী। তবে যাত্রী মো. সোহান বলেন, ‘লঞ্চটিতে নয়শ থেকে এক হাজার যাত্রী ছিল।’

ঝালকাঠিতে আগুন পুড়ে যাওয়া লঞ্চটিতে ধারণ ক্ষমতার কয়েকগুণ বেশি যাত্রী ছিল বলে জানিয়েছেন বেঁচে যাওয়া যাত্রীরা।

তবে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) এক কর্মকর্তার ভাষ্য, ঘাট ছাড়ার সময় লঞ্চটিতে যাত্রী ছিল মাত্র ৩১০ জন, যা ধারণ ক্ষমতার চেয়ে কম।

ব‌রিশা‌ল বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ম প‌রিচালক এস এম আজগর আলী শুক্রবার নিউজবাংলাকে জানান, এমভি অভিযান-১০ লঞ্চে যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ৩৫০ জন। ঘাট ছাড়ার সময় নৌযানে ছিলেন মাত্র ৩১০ জন যাত্রী।

তবে সোহান নামে এক যাত্রী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘লঞ্চটিতে নয়শ থেকে এক হাজার যাত্রী ছিল।’

ঝালকাঠির পোনাবালীয়া ইউনিয়নের দেউরী এলাকায় বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী এমভি অভিযান-১০ নামের লঞ্চে আগুন লাগে।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা মো. রায়হান নিউজবাংলাকে জানান, রাত ৩টা ২৮ মিনিটে ফায়ার সার্ভিস খবর পায়। ৩টা ৫০ মিনিটে ১৫টি ইউনিট আগুন নেভানো শুরু করে। সাড়ে ৫টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক কামাল হোসেন ভূঁইয়া নিউজবাংলাকে জানান, মরদেহ উদ্ধারের কাজ চলছে। এখন পর্যন্ত ৩৮ জনের মরদেহ পাওয়া গেছে।

লঞ্চে আগুনের ঘটনা তদন্তে বিআইডব্লিউটিএ ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কমিটি করা হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর