থাইল্যান্ডের পোর্ট অথরিটি (রনং পোর্ট) ও বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
সোমবার রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য মো. জাফর আলমেও থাইল্যান্ডের বন্দর কর্তৃপক্ষ থেকে লে. জে. জি. ডা. চামনান চেরিথ, আরটিএন নিজ নিজ কর্তৃপক্ষের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই সমঝোতা চুক্তি সাগর পথে যোগাযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে বাণিজ্য সহজতর করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি বিমসটেক অঞ্চলসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বৃহত্তর সংযোগ বাড়াতে বাংলাদেশের বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গির অংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, সমঝোতা স্মারক সই উভয় পক্ষের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে আরও বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ অন্বেষণে উত্সাহিত করবে। উপরন্তু বন্দর ব্যবস্থাপনা, অপারেশন, তথ্য-প্রযুক্তি, যোগাযোগ, বন্দর সংযোগ, উপকূলীয় শিপিং, বন্দর সম্পর্কিত শিল্প এবং বিনিয়োগ প্রচারে তথ্য বিনিময় ও সহযোগিতার মাধ্যমে উভয় বন্দর কর্তৃপক্ষ উপকৃত হবে।
ভার্চুয়াল মাধ্যমে আয়োজিত এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব, থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া) এবং চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও বাংলাদেশে নিযুক্ত থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত, সহকারী মহাপরিচালক, ড. ভার্চুয়াল স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে থাইল্যান্ড থেকে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট, পোর্ট অথরিটি অফ থাইল্যান্ড উপস্থিত ছিলেন।