বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গায়

  •    
  • ২০ ডিসেম্বর, ২০২১ ১০:৫৫

আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল ৬টায় মেহেরপুরে ও সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গায়।

সোমবার সকাল ৬টায় মেহেরপুরে ও সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

মেহেরপুর

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা আব্দুস সামাদ জানান, গত চার দিন ধরে জেলায় তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রির আশপাশে থাকলেও হঠাৎ করে আজ নেমে গেছে। সকাল ৬টায় এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা এ মৌসুমে জেলার সর্বনিম্ন।

এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় মাঝারি আকারে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। এতে ঠান্ডায় বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ।সড়কে কমেছে মানুষের চলাচল। শীতকে উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে ছুটছে নিম্ন আয়ের মানুষ।

দিনমজুর রফিক বলেন, ‘কয়েক দিন ধইরিই খুব শীত পড়ছে। কাজে যাইতে পারছিনি। আর কাজ না করলে খাব কী।’

নদীভাঙনে সব হারিয়ে মেহেরপুরে আশ্রয় নেয়া জামাল বলেন, ‘এখানে খুব শীত পড়ছে, সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস বইছে। ছেলেপুলে নিয়ে খুব কষ্টে আছি।’

গাড়িচালক আসাদ বলেন, ‘শীতে মানুষ সিএনজিতে উঠতে চাইছে না। দু-একজন যারা উঠছে তাদের গন্তব‍্যে পৌঁছে দিয়েই আগুনের কাছে এসে হাত তাপাইছি।’

চুয়াডাঙ্গা

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সামাদুল হক জানান, সোমবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শীতের পোশাক গায়ে জড়িয়ে কাজে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন মানুষ। ছবি: নিউজবাংলা

গত কয়েক দিন চুয়াডাঙ্গাসহ আশপাশের এলাকায় ১১ থেকে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ওঠানামা করেছে। আজ তা কমে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে দাঁড়িয়েছে। সঙ্গে চলছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানান তিনি।

হঠাৎ তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। সকালে খড়কুটো জ্বালিয়ে তাপ পোহাচ্ছেন ছিন্নমূল মানুষ।

সূর্যের দেখা মিলছে সকাল ৯টার পরও। শীতে ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ। ঠান্ডাজনিত নানা রোগ বাড়ছে। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।

এ বিভাগের আরো খবর