বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ব্যারিস্টার-পত্নী ইভানার মৃত্যুর কারণ জানতে পারেনি পুলিশ

  •    
  • ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৭:৪৫

১৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে রাজধানীর শাহবাগ থানার নবাব হাবিবুল্লাহ রোডে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পেছনে) দুই ভবনের মাঝখান থেকে ইভানার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে ইভানার বাবা এ এস এম আমান উল্লাহ চৌধুরী শাহবাগ থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা করেন।

রাজধানীর পরীবাগ এলাকায় বহুতল ভবন থেকে পড়ে মারা যাওয়া ইভানা লায়লা চৌধুরীর মৃত্যুর বিষয়ে তিন মাসেও প্রতিবেদন প্রস্তুত করতে পারেননি তদন্ত কর্মকর্তা। তাকে আগামী ১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে নতুন তারিখ দিয়েছে আদালত।

গত ১৫ সেপ্টেম্বর ইভানার মৃত্যুর ঘটনায় তার স্বামী সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ মাহমুদ হাসান রুম্মান ও ইমপালস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মুজিবুল হক মোল্লাকে আসামি করে মামলা করেন ইভানার বাবা।

এই মামলায় ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন চেয়েছিল আদালতে। কিন্তু শাহবাগ থানা পুলিশ প্রতিবেদনটি জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আবু বকর ছিদ্দিক তাকে আরও দেড় মাস সময় দেন।

বিষয়টি নিউজ বাংলাকে নিশ্চিত করেছেন শাহবাগ থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক মো. নিজামুদ্দিন।

ইভানা রাজধানীর পরীবাগে ইংরেজি মাধ্যম স্কুল স্কলাসটিকার ক্যারিয়ার গাইডেন্স কাউন্সিলর ছিলেন।

১৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে রাজধানীর শাহবাগ থানার নবাব হাবিবুল্লাহ রোডে (বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের পেছনে) দুই ভবনের মাঝখান থেকে ইভানার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এরপর ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে ইভানার বাবা এ এস এম আমান উল্লাহ চৌধুরী শাহবাগ থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা করেন।

ইভানের বাবার অভিযোগ, রুম্মানের বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে। যা নিয়ে পারিবারিক কলহ ছিল। বিষয়টি নিয়ে ইভানাকে বিভিন্ন সময় নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে।

মামলায় বলা হয়, চিকিৎসক মুজিবুল হক মোল্লার পরামর্শপত্র অনুযায়ী ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ইভানাকে গত এক বছর ধরে ঘুমের ওষুধ খাওয়ানো হচ্ছিল। ইভানা তার বন্ধুদের জানান, তার স্বামী রুম্মান তাকে (ইভানাকে) ঘুমের ওষুধ খাওয়াতেন।

এই মামলায় উচ্চ আদালত থেকে আগাম জামিন নিয়েছিলেন ইভানার স্বামী। গত ১৩ ডিসেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করলে তাকে জামিন দেন বিচারক।

এ বিভাগের আরো খবর