নারীর প্রতি অবমাননাকর বক্তব্য ও ফোনালাপ ফাঁস হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করা ডা. মুরাদ হাসানের এমপি পদ থাকবে কীনা সে সিদ্ধান্ত নেবেন স্পিকার।
বিচারপতি এম ইনায়তেুর রহিম ও বিচারপতি মো মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেছে।
এ সময় আদালত মুরাদের এমপি পদ চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটটি অপরিপক্ব বলেও উল্লেখ করেছে আদালত।
মুরাদ হাসানের সংসদ সদস্য পদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ৮ ডিসেম্বর রিটটি করেন আইনজীবী ড. ইউনুছ আলী আকন্দ।
রিটের ওপর সোমবার তিনি নিজেই শুনানি করেন। পরে আদালত ওই রিটের বিষয়ে কোনো আদেশ না দিয়ে সেটি স্ট্যান্ড ওভার (মুলতবি) করে রাখে।
আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ নিউজবাংলাকে সোমবার রাতে এ তথ্য জানান।
মুরাদ হাসান জামালপুর-৪ আসন থেকে ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তার আগে ২০০৮ সালেও তিনি একই আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
গত মঙ্গলবার মুরাদ হাসানকে জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। আওয়ামী লীগের কোনো পদে তিনি থাকবেন কীনা তা নিয়েও সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা জানায় দলটি।