বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সরকারি স্কুলে ভর্তিতে আসনপ্রতি ১৩ আবেদন

  •    
  • ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৫:৪৭

সারা দেশে মোট ৪০৫টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আসন রয়েছে ৮০ হাজার ১১টি। এর মধ্যে অনেকেই একাধিক স্কুলে ভর্তির জন্য আবেদন করেছে। সেই হিসাবে পছন্দক্রম আবেদন জমা পড়েছে ১০ লাখ ২৬ হাজার ৭৪৬টি। আসন সংখ্যার হিসাবে প্রতি আসনে ভর্তির জন্য প্রায় ১৩ জন আবেদন করেছে।

আগামী বছরের জন্য সরকারি স্কুলগুলোয় প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির অনলাইন আবেদন শেষ হয়েছে। এসব স্কুলে এবার আবেদনকারীর সংখ্যা ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৬৬ জন।

সারা দেশে মোট ৪০৫টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আসন রয়েছে ৮০ হাজার ৯১টি। এর মধ্যে অনেকেই একাধিক স্কুলে ভর্তির জন্য আবেদন করেছে। সেই হিসাবে পছন্দক্রম আবেদন জমা পড়েছে ১০ লাখ ২৬ হাজার ৭৪৬টি। আসন সংখ্যার হিসাবে প্রতি আসনে ভর্তির জন্য প্রায় ১৩ জন আবেদন করেছে।

সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপপরিচালক ও ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন নিউজবাংলাকে এসব তথ্য জানান।

২০২২ সালের প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে সরকারি স্কুলে ভর্তির জন্য গত ২৫ নভেম্বর থেকে অনলাইন আবেদন কার্যক্রম শুরু হয়। রোববার রাত ১২টার আগে অনলাইন আবেদন শেষ হয়।

মাউশি থেকে জানা যায়, সরকারি স্কুলের ভর্তি লটারি আগামী ১৫ ডিসেম্বর রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি স্কুল ভর্তির লটারি কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন। সেদিন রাতেই ফলাফল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার কথা রয়েছে। সেই সঙ্গে ছাত্রছাত্রীরা তাদের পচ্ছন্দের যে স্কুলে ভর্তির জন্য মনোনীত হবে, সেটিও মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।

এ ছাড়া বেসরকারি স্কুলের আবেদন আগামী ১৬ ডিসেম্বর রাত ১২ পর্যন্ত চলবে। বেসরকারি স্কুলের ভর্তি লটারি ১৯ ডিসেম্বর রাজধানীর নায়েম ভবন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

করোনা মহামারির কারণে গত বছর প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এর আগে শুধু প্রথম শ্রেণিতে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হতো। আর দ্বিতীয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তিতে পরীক্ষা নেয়া হতো। নবম শ্রেণিতে ভর্তি করা হতো জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে।

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর ২০২০ সালের ১৭ মার্চ সারা দেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। এর প্রায় দেড় বছর পর গত ১২ সেপ্টেম্বর স্কুল-কলেজে ক্লাস শুরু হয়।

প্রতিদিন সব শ্রেণিতে ক্লাস হচ্ছে না। শুধু চলতি বছর ও আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী এবং পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন ক্লাস নেয়া হচ্ছে। আর অন্যান্য শ্রেণির মধ্যে তৃতীয়, চতুর্থ, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে দুই দিন এবং অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একদিন ক্লাসে আসতে বলা হয়েছে।

ইতিমধ্যে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত হলেও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী ও সমমানের ইবতেদায়ি পরীক্ষা এবং জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর