বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

স্বল্প মূলধনির লাফ, সূচকের সঙ্গে পড়ল মৌলভিত্তির দর

  •    
  • ১২ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৪:৪৯

৬৪ কোম্পানিকে পরিশোধিত মূলধন কমপক্ষে ৩০ কোটি টাকা করার নির্দেশ দেয়ার পর শেয়ারদরে দিয়েছে লাফ। এসব কোম্পানির মধ্যে বহুগুলো লোকসানি, বছরের পর বছর লভ্যাংশ দিতে পারেনি। কোনো কোনোটির উৎপাদন বন্ধ, ঋণে জর্জর। কিন্তু দাম বেড়েছে প্রায় সবগুলোর।

৩০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন নয় এমন কোম্পানিতে এক বছরের মধ্যে এই পরিমাণ মূলধন সংগ্রহে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির আদেশের প্রতিক্রিয়া পুঁজিবাজরে এই ধরনের কোম্পানির শেয়ারে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গেছে। মৌলভিত্তি, আয়, লভ্যাংশের ইতিহাস বিবেচনায় নিলে এমনিতেই শেয়ার মূল্য সার্বিক বাজারের তুলনায় বেশি। এবার তা দিয়েছে আরও লাফ।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার সবচেয়ে বেশি শেয়ারদর বেড়েছে, এমন ৪০টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টিই ছিল স্বল্প মূলধনি। এদের মধ্যে বেশিরভাগের ব্যবসার পরিধি, শেয়ার প্রতি আয়, লভ্যাংশের ইতিহাস তেমন একটা ভালো নয়। কোনো কোনো কোম্পানি ১০ বছরেও লভ্যাংশ দেয়নি।

তবে এসব কোম্পানির দর বৃদ্ধির প্রভাব সূচকে পড়ে খুবই কম। বহুজাতিক তিনটি স্বল্প মূলধনি কোম্পানি, একটি কাগজ খাতের কোম্পানি ছাড়া সূচক বৃদ্ধিতে বাকিগুলো অবদান রাখতে পারেনি বললেই চলে।

বিপরীতে বড় মূলধনি কোম্পানিগুলোর সিংহভাগই শেয়ারদর হারিয়েছে। সব মিলিয়ে সূচকের পতনে প্রধান ভূমিকায় থাকা ১০টি কোম্পানির মধ্যে ৯টি এবার ভালো লভ্যাংশ ঘোষণা করেছ। চলতি অর্থবছরেও ভালো আয় করে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করছিল। অন্য একটি কোম্পানি মৌলভিত্তির হলে সেটি আইনি জটিলতায় লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি। তবে সম্প্রতি শেয়ারদরে উল্লম্ফন দেখা গিয়েছে।

এটা স্পষ্ট যে বিনিয়োগকারীরা হাতে থাকা বড় মূলধনি কোম্পানির শেয়ার কম দামে হলেও বিক্রি করে গিয়ে স্বল্প মূলধনিতে বিনিয়োগ করছেন।

এই পরিস্থিতিতে সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়েই শুরু হলো সপ্তাহের লেনদেন। যত শেয়ারের দর বেড়েছে, তার দ্বিগুণেরও বেশি শেয়ারের দরপতনে সূচক থেকে হারিয়ে গেছে ৬৪ পয়েন্ট।

রোববার লেনদেন শুরু হয় সূচক বেড়ে, কিন্তু পরে সময় যত কমেছে, সূচক কমেছে তত বেশি

সব মিলিয়ে বেড়েছে ৯৯টি কোম্পানির শেয়ারদর, কমেছে ২৪২ টির দর। দাম ধরে রাখতে পেরেছে ৩৫টি কোম্পানি।

তবে স্বল্প মূলধনি কোম্পানিতে ব্যাপক আগ্রহের কারণে লেনদেনে দেখা গেছে গতি।

বৃহস্পতিবার লেনদেন ছিল এক হাজার ৪৩ কোটি ৪৫ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। সেখান থেকে বেড়ে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১৮৪ কোটি ২৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকা।

গত বৃহস্পতিবার বিএসইসি এক আদেশে স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলোকে কমপক্ষে ৩০ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহের নির্দেশ দেয়। যাদের মূলধন ২০ কোটি টাকার বেশি, তাদেরকে ৬ মাস, আর যাদের মূলধন ২০ কোটি টাকার কম, তাদেরকে সময় দেয়া হয় এক বছর।

এই মূলধন সংগ্রহে বোনাস ও রাইট শেয়ার বা রিপিট আইপিও করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে।

পুঁজিবাজারে ৩০ কোটি টাকার কম মূলধনের কোম্পানি আছে মোট ৬৪টি। এর মধ্যে ২০ কোটি টাকার বেশি আর ৩০ কোটি টাকার কম, এমন কোম্পানির সংখ্যা ১৪টি।

পরিশোধিত মূলধন ১০ থেকে ২০ কোটি টাকা- এমন কোম্পানির সংখ্যা ২০টি। ৫ থেকে ১০ কোটি টাকা মূলধনের কোম্পানির সংখ্যা ১৭টি আর ৫ কোটি টাকার নিচে মূলধনের কোম্পানি ১৩টি।

এসব কোম্পানির মধ্যে বহুগুলো লোকসানি, বছরের পর বছর লভ্যাংশ দিতে পারেনি। কোনো কোনোটির উৎপাদন বন্ধ, ঋণে জর্জর। কিন্তু দাম বেড়েছে প্রায় সবগুলোর।

দিন শেষে সূচক পড়লেও শুরু হয়েছিল উত্থানের মধ্য দিয়ে। বেলা ১০টা ৫ মিনিটে আগের দিনের চেয়ে ৩৭ পয়েন্ট বেশি ছিল সূচক। কিন্তু পরের পুরোট সময় কমে কিছুটা উঠে আবার পড়ে সূচক।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল এই ১০টি কোম্পানি

সূচকের পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। ২.২ শতাংশ দরপতনে এই একটি কোম্পানির কারণে সূচক কমেছে ৯.২২ পয়েন্ট। একই গ্রুপের বেক্সিমকো ফার্মার ২.৭২ শতাংশ দরপতনের কারণে সূচক পড়েছে ৭.৩ পয়েন্ট।

পাওয়ারগ্রিড, ওয়ান ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ডেল্টা লাইফ, আইএফআইসি ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, আইসিবি ও বিকন ফার্মার দরপতন সূচক কমায় রেখেছে প্রধান ভূমিকায়।

এই ১০টি কোম্পানির কারণেই সূচক থেকে হারিয়েছে গেছে ৪৬.০৮ পয়েন্ট।

বিপরীতে সূচকে সবচেয়ে বেশি ১৩.৮৮ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানি। স্বল্প মূলধনি বহুজাতিক তিন কোম্পানি লিনডে বিডি, বার্জার পেইন্টস, ইউনিলিভার, রেটিক বেনকিনজারও ছিল এই তালিকায়।

সোনালী পেপার, ওয়ালটন ইন্ডাস্ট্রিজ, রবি, জেনেক্স ইনফোসিস ও ফরচুন সুজও বাড়িয়েছে সূচক।

এই ১০ কোম্পানি মিলিয়ে সূচক বাড়িয়েছে ৩৭.৭৪ পয়েন্ট।

দরপতনের দিন সূচকে বেশ ভালোই পয়েন্ট যোগ করেছে এই ১০ কোম্পানি

সূচকের পতনের দিনে লেনদেনে শীর্ষস্থান এক দিন পরেই ফিরে পেয়েছে ব্যাংক খাত। গত বৃহস্পতিবার শীর্ষে উঠে আসা বস্ত্র খাত এদিন ছিল তৃতীয় অবস্থানে। সব মিলিয়ে তিনটি খাতে একশ কোটি টাকার বেশি, ৭০ কোটি টাকার বেশি আরও তিন খাতে, ৬০ কোটি টাকার বেশি দুটি খাতে এবং ৫০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে আরও দুটি খাতে।

দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রায় সবই স্বল্প মূলধনি

৬ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের আমারিম লিমিটেড দর বৃ্দ্ধির শীর্ষ অবস্থানে। বৃহস্পতিবার শেয়ারদর ছিল ৩২৪ টাকা, বাড়া সম্ভব ছিল ৩৫৩ টাকা পর্যন্ত। হয়েছেও তা। শতকরা হিসেবে বেড়েছে ৮.৭৪ শতাংশ।

কোম্পানিটির কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই, ব্যবসা বৃদ্ধির কোনো ঘোষণা নেই। তারপরেও শেয়ারদরে এই লাফ দেয়ার কারণ শেয়ার সংখ্যা বাড়ানোর আদেশ।

৬০ লাখ শেয়ার আছে কোম্পানিটির। বিএসইসির আদেশ অনুযায়ী সেটিতে তিন কোটিতে নিয়ে যেতে হবে আগামী এক বছরে।

২ কোটি ২৩ লাখ টাকায় কোম্পানিটির ৬৩ হাজার ২৫৭টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

এদিন নয় শতাংশ বা দশ শতাংশ পর্যন্ত কোনো কোম্পানির শেয়ার দর বাড়েনি। আট শতাংশের বেশি শেয়ার দর বেড়েছে চারটি কোম্পানির, যার প্রতিটির শেয়ার সংখ্যা কম।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ২ কোটি ৪০ লাখ শেয়ারের কোম্পানি অ্যামবি ফার্মার দর বেড়েছে ৮.৭৩ শতাংশ। ৩৯ লাখ ৯২ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে কোম্পানিটিতে, হাতবদল হয়েছে মোট ৮ হাজার ২৫২টি শেয়ার।

রোববার সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে এই ৬টি খাতে

তৃতীয় অবস্থানে থাকা ৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের রহিম টেক্সটাইলের শেয়ার দর বেড়েছে ৮.৭১ শতাংশ। শেয়ার দর ২৫৮ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৮০ টাকা ৬০ পয়সা। ৯ লাখ ৭৬ হাজার টাকায় হাতবদল হয়েছে ৩ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার।

৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের মনোস্পুল পেপারের দর বেড়েছে ৮.১৫ শতাংশ। লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৫ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৬০ হাজার ১৮০ টি শেয়ার।

১০ কোটি ৯১ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্কের দর বেড়েছে ৭.৯৬ শতাংশ। ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকায় হাতবদল হয়েছে ৫ লাখ ২ হাজার ৮৫৭টি শেয়ার।

৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের এপেক্স ফুডের দর বেড়েছে ৭.৫৪ শতাংশ। ১৪৮ টাকা ৬০ পয়সার শেয়ারদর বেড়ে হয়েছে ১৫৯ টাকা ৮০ পয়সা।

২১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের সোনালী পেপারের দর ৭.৪৯ শতাংশ দর বেড়েছে। ৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকায় হাতবদল হয়েছে ৫ লাখ ৮৪ হাজার ১৬১টি শেয়ার।

এছাড়া ২ কোটি ৭৩ লাখ পরিশোধিত মূলধনের মুন্নু অ্যাগ্রোর দর ৭.৫০ শতাংশ, ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা পরিশোধিত মূলধনের লিব্রা ইনফিউশনের দর ৭.৪৯ শতাংশ, ৩ কোটি ১২ লাখ টাকার ফার্মা এইডের দর ৭.৪৫ শতাংশ বেড়েছে।

স্বল্প মূলধনি ন্যাশনাল টি, আজিজ পাইপ, ইমাম বাটন, মেঘটা পেট, বিডি ল্যাপস, হাক্কানি পাল্প, এপেক্স স্পিনিং, সোনালী আঁশ, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকসের দরও বেড়েছে স্বল্প মূলধনির মুলধন বৃদ্ধির ইস্যুতে।

দর পতনের দশ কোম্পানি

এই তালিকায় শীর্ষে ছিল গত এক মাসে ব্যাংক খাতে সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ওয়ান ব্যাংক। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাবলেও শেয়ারদর কমেছে ১০ শতাংশের কাছাকাছি। আগের দিনের চেয়ে ৯.৮৩ শতাংশ দর হারিয়ে হাতবদল হয়েছে ৫ কোটি ৩০ লাখ ২৬ হাজার ১৯টি শেয়ার।

দ্বিতীয় অবস্থানে ফিনিক্স ফাইন্যান্সের শেয়ার দর কমেছে ৫.৯২ শতাংশ। ২৭ টাকা থেকে কমে হয়েছে ২৫ টাকা ৪০ পয়সা।

লেনদেনে সপ্তম থেকে দ্বাদশ স্থান পর্যন্ত থাকা ৬ খাত

তৃতীয় অবস্থানে ছিল নতুন তালিকাভুক্ত সেনাকল্যাণ ইন্সুরেন্স। শেয়ার দর ৭৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ৫.৯১ শতাংশ কমে হয়েছে ৭৪ টাকা ৮০ পয়সা।

আরেক নতুন তালিকাভুক্ত একমি পেস্টিসাইডসের শেয়ার দর ৫.৬৮ শতাংশ, ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর ৫.৮৮ শতাংশ, অলিম্পিক এক্সেসরিসের শেয়ার দর কমেছে ৫.৫৫ শতাংশ।

পাঁচ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে এমন আরও তিনটি কোম্পানি ছিল। এগুলো হচ্ছে এসকে ট্রিমস, তওফিকা ইন্ডাস্ট্রিস, আরামিট সিমেন্ট।

চার শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে ২৩টি কোম্পানির। এছাড়া দুই শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে ২৯টি কোম্পানির। এক শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে ৭৬টি কোম্পানির।

লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০ কোম্পানি

লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানির মধ্যে ব্যাংক খাতেরই আছে তিনটি, যার প্রতিটির দর কমেছে।

সবচেয়ে বেশি লেনদনে হওয়া ওয়ান ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে দিনের সবচেয়ে বেশি। আর লেনদনে হয়েছে ৮৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।

ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকে যার ২৩ কোটি ৩১ লাখ টাকায় ১ কোটি ৭০ লাখ ৮১ হাজার ৩৯৪টি আর আইএফআইসি ব্যাংকে ২২ কোটি ৭৮ লাখ টাকায় হাতবদল হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ ৯৭ হাজার ৮৪৩টি শেয়ার।

সবচেয়ে বেশি লেনদেনের দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড। ৫৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকায় হাতবদল হয়েছে ৩৪ লাখ ৭২ হাজার ৫১৫টি শেয়ার।

সাইফ পাওয়ারটেকে লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি টাকা। হাতবদল হয়েছে ৫ লাখ ৮৪ হাজার ১৬১টি শেয়ার।

সোনালী পেপারে লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ১ কোটি ৬ লাখ ৩৮ হাজার ৪১৬টি শেয়ার।

ফরচুন সুজে লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো বাংলাদেশ (বিএটিবিসি) শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার।

এছাড়া ডেল্টা লাইফে ২০ কোটি ১৯ লাখ টাকা আর জিএসপি ফাইন্যান্সে লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ২০ লাখ টাকা।

এ বিভাগের আরো খবর