বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দুর্নীতিবাজের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে: হাইকোর্ট

  •    
  • ৬ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৪:২২

ব্যাংকের ভোল্টের টাকা কীভাবে উধাও হলো, এমন প্রশ্ন তোলে আদালত বলে, ‘ব্যাংকের ভল্টে রাখা টাকা যায় কীভাবে। তাদের ধরতে হবে। এ ছাড়া রিপোর্ট হয়েছে ভুয়া বিলের মাধ্যমে টাকা নিয়ে যায়। কোনো টেন্ডার নাই, কোনো চেক নাই। এটা আনফরচুনেট। দুর্নীতিকে হালকাভাবে দেখার সুযোগ নাই। দুর্নীতিবাজদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’

দুর্নীতিকে হালকাভাবে দেখার কোনো সুযোগ নেই, তাদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছে হাইকোর্ট।

ঢাকা ব্যাংকের বংশাল ভল্ট থেকে ৪ কোটি টাকা লুটের মামলায় আসামিদের জামিন আবেদনের ওপর শুনানিতে সোমবার এ মন্তব্য করে বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের বেঞ্চ।

ব্যাংকের ভল্টের টাকা কীভাবে উধাও হলো- এমন প্রশ্ন তুলে আদালত বলে, ‘ব্যাংকের ভল্টে রাখা টাকা যায় কীভাবে। তাদের ধরতে হবে। এ ছাড়া রিপোর্ট হয়েছে ভুয়া বিলের মাধ্যমে টাকা নিয়ে যায়। কোনো টেন্ডার নাই, কোনো চেক নাই। এটা আনফরচুনেট। দুর্নীতিকে হালকাভাবে দেখার সুযোগ নাই। দুর্নীতিবাজদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে।’

আদালতে দুদকের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

মামলা থেকে জানা যায়, ঢাকা ব্যাংকের বংশাল শাখার ভল্ট থেকে প্রায় ৪ কোটি টাকার বেশি লোপাটের ঘটনায় ব্যাংকটির দুই কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

চলতি বছরের ১৯ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আতিকুল আলম বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

আসামিরা হলেন ঢাকা ব্যাংকের বংশাল শাখার সিনিয়র অফিসার ক্যাশ ইনচার্জ রিফাতুল হক এবং এফভিপি ও ম্যানেজার (অপারেশন) এমরান আহম্মেদ।

তাদের বিরুদ্ধে ঢাকা ব্যাংকের বংশাল শাখার ভল্ট থেকে ৩ কোটি ৭৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকা লোপাটের ঘটনা ধরা পড়লে তাদের আটক করে পুলিশ।

এ মামলায় আসামিদের জামিন চেয়ে আবেদন করেন রিফাতুল হক। জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট।

এ বিভাগের আরো খবর