বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ঠাট্টার ছলে যৌনাঙ্গে লাথিতেই বন্ধুর মৃত্যু

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১ ডিসেম্বর, ২০২১ ২৩:১০

বগুড়ার পুলিশ সুপার আকরামুল হোসেন জানান, গত ২৮ জুন শমসের ও মোস্তফা কাজ শেষে স-মিলে ফিরছিলেন। পথে মম ইন পার্কের পেছনে করতোয়া নদীর ধারে তাদের দেখা হয়। গল্পের এক পর্যায়ে ঠাট্টার ছলে শমসেরের যৌনাঙ্গে লাথি মারেন মোস্তফা। ঘটনাস্থলেই মারা যান শমসের। আতঙ্কে শমসেরের মরদেহ বেঁধে নদীর তীরে ফেলে পালিয়ে যান মোস্তফা।

বগুড়ায় প্রায় পাঁচ মাস আগের একটি হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন-পিবিআই।

বাহিনীটি বলছে, যৌনাঙ্গে গুরুতর আঘাতের কারণে মৃত্যু হয়েছিল শমসের আলী নামে ওই ব্যক্তির। পরে তার মরদেহ বেঁধে করতোয়া নদীর তীরে ফেলে যায় শমসেরের বন্ধু মো. মোস্তফা।

বগুড়ার পুলিশ সুপার আকরামুল হোসেন বুধবার দুপুরে সাংবাদিকদের এসব জানান।

তিনি বলেন, ‘সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলা থেকে মোস্তফাকে আটক করা হয়।’

মোস্তফার বরাতে এসপি জানান, শমসের ও মোস্তফা বগুড়াসহ বিভিন্ন জেলা ঘুরে ধানের জমিতে কাজ করতেন। তাদের দুজনের বাড়ি নীলফামারী জেলায়। গত জুনে মাটিডালীর একটি স-মিলে আরও সাত-আটজনের সঙ্গে থাকা শুরু করেন। দিনের বেলায় কৃষিজমিতে কাজ করতেন, রাতে স-মিলে ঘুমাতেন।

গত ২৮ জুন শমসের ও মোস্তফা কাজ শেষে স-মিলে ফিরছিলেন। পথে মম ইন পার্কের পেছনে করতোয়া নদীর ধারে তাদের দেখা হয়। গল্পের এক পর্যায়ে ঠাট্টার ছলে শমসেরের যৌনাঙ্গে লাথি মারেন মোস্তফা। ঘটনাস্থলেই মারা যান শমসের। আতঙ্কে শমসেরের মরদেহ বেঁধে নদীর তীরে ফেলে পালিয়ে যান মোস্তফা।

পরদিন স্থানীয়রা মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। এ ঘটনায় সদর থানায় মামলা হলেও পিবিআই মামলাটির তদন্ত শুরু করে।

এ বিভাগের আরো খবর