স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেমে ৩১ বছর আগে এদিন প্রাণ দিয়েছিলেন ডা. শামসুল আলম খান মিলন। যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে তার আত্মত্যাগের দিনটি।
১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গুলিতে নিহত হন মিলন। দেশে পুনঃ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে দিনটি ‘শহীদ ডা. মিলন দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
ডা. মিলনের রক্তদানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তখন নতুন গতিবেগ সঞ্চারিত হয়। পরে ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সেই সময়ের স্বৈরশাসনের পতন ঘটে এবং গণতন্ত্র পুনঃ প্রতিষ্ঠিত হয়।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের বীর শহীদ ডা. মিলনের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন এবং তার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন তারা।
চিকিৎসকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. মিলনের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী ও দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবী দল ও সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে ডা. শামসুল আলম খান মিলনের সমাধিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন, ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত।