বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সাত ইউপিতে ভোট হচ্ছে না রোববার

  •    
  • ২৬ নভেম্বর, ২০২১ ১৯:১২

রোববার অনুষ্ঠেয় ১ হাজার ইউপির মধ্যে ৫৬৯ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যান ১০০ জন। এ ছাড়া সাধারণ সদস্য ৩৩৭ ও সংরক্ষিত সদস্যপদে ১৩২ জন।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে রোববার ভোট হবে এক হাজার ইউনিয়ন পরিষদে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী এক হাজার সাতটি ইউপিতে ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সাতটি ইউপিতে নানা কারণে নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।

রোববার অনুষ্ঠেয় ১ হাজার ইউপির মধ্যে ৫৬৯ জন প্রার্থী ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। তাদের মধ্যে চেয়ারম্যানের সংখ্যা ১০০ জন। এ ছাড়া সাধারণ সদস্য ৩৩৭ ও সংরক্ষিত সদস্যপদে ১৩২ জন।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয় শুক্রবার এসব তথ্য জানিয়েছে।

ইসি জানায়, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ীদের বাদ দিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫০ হাজার ১৪৬ প্রার্থী। চেয়ারম্যান পদে মাঠে আছেন ৪ হাজার ৪০৯ জন। সংরক্ষিত সদস্যপদে ১১ হাজার ১০৫ এবং সাধারণ সদস্যপদে ৩৪ হাজার ৬৩২ জন ভোটে লড়াই করছেন।

মোট ১০ হাজার ১৫৯টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে এই ভোট। এগুলোতে মোট ভোটকক্ষের সংখ্যা ৬১ হাজার ৮৩০টি। মোট ৩৩টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট হবে।

১ হাজারটি ইউপিতে ভোটার সংখ্যা ২ কোটি ১৪ লাখ ৯ হাজার ২৭৮ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ কোটি ২১ লাখ ৫ হাজার ৪২৩ ও নারী ভোটার ৯৯ লাখ ৩২ হাজার ৫৩০ জন। এর বাইরে ট্রান্সজেন্ডার ভোটার আছেন ১৯ জন।

ভোটের সার্বিক পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে প্রতিটি কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ২২ জন সদস্য রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশের একজন এসআই বা এএসআই বা নায়েক থাকবেন। আর পুলিশের কনস্টেবল থাকবেন চারজন। অস্ত্রসহ পিসি ও এপিসি মর্যাদার আনসার থাকবেন দুজন। লাঠিসহ অঙ্গীভূত আনসার-ভিডিপি সদস্য থাকবেন ১৫ জন। তাদের মধ্যে নারী থাকবেন ৭ জন। বাকি ৮ জন পুরুষ।

পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে গঠিত একটি মোবাইল ফোর্স প্রতি ইউনিয়নে আর স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে প্রতি তিন ইউনিয়নে একটি।

প্রতি উপজেলায় র‌্যাবের মোবাইল টিম থাকবে দুটি আর স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে একটি। প্রতি উপজেলায় বিজিবির মোবাইল টিম থাকবে দুই প্লাটুন আর স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে এক প্লাটুন। প্রতিটি উপকূলীয় উপজেলায় কোস্ট গার্ডের মোবাইল ফোর্স দুই প্লাটুন এবং স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে এক প্লাটুন।

ভোটের আগের দুই দিন, ভোটের দিন ও পরদিন মিলে মোট চার দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। একই পদ্ধতিতে প্রতি উপজেলায় ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন তিনজন। আর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন একজন।

একই দিনে অষ্টম ধাপে ৯টি পৌরসভায়ও ভোট হবে। ভোট নেয়া হবে ইভিএম পদ্ধতিতে। নীলফামারীর জলঢাকা ও কক্সবাজার পৌরসভায় শুধু কাউন্সিলর পদে ভোট হবে।

এ বিভাগের আরো খবর