পণ্য রপ্তানি করে যে টাকা আয় হয়, তা বিদেশে বিনিয়োগের কোনো সুযোগ নেই বলে জানিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই অর্থে বিদেশে স্থায়ী বা ভার্চুয়াল সম্পদও কেনা যাবে না বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে।
সেবা রপ্তানির আয় চার মাসের মধ্যে দেশে নিয়ে আসার নির্দেশনা দিয়ে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে জারি করা একটি সার্কুলারে এ কথা জানানো হয়।
সব ডিলারদের কাছে পাঠানো সার্কুলারে বলা হয়, রপ্তানি আয় চার মাসের মধ্যে দেশে প্রত্যাবাসনের বাধ্যবাধকতা সেবা রপ্তানির ক্ষেত্রেও সমভাবে প্রযোজ্য হবে।
সেবা রপ্তানি আয় দেশে নিয়ে আসার সুবিধার্থে রপ্তানিকারক বিদেশে শুধুমাত্র নোশনাল অ্যাকাউন্ট (অন্য দেশের লাইসেন্সপ্রাপ্ত পেমেন্ট গেটওয়েতে অনানুষ্ঠানিক হিসাব) কিংবা মার্চেন্ট হিসাব পরিচালনা করতে পারবে। এসব হিসাব ছাড়া ক্রিপ্টোকারেন্সিসহ অন্য কোনো মুদ্রায় ভিন্ন হিসাব বিদেশে খুলতে পারবে না বলে সার্কুলারে জানানো হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, রপ্তানি আয় বাবদ অর্থ দ্বারা বিদেশে মূলধনীয় বিনিয়োগ কিংবা পোর্টফোলিও বিনিয়োগ, এ জাতীয় কার্যক্রম বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের লঙ্ঘন।