বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মরিয়মের মৃত্যুতে রাইদা বাসের চালক-সহকারীর স্বীকারোক্তি

  •    
  • ১৭ নভেম্বর, ২০২১ ১৯:০৮

বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মরিয়ম আক্তার ফুল বিক্রি করত এবং হাতে আবেদনের কাগজ নিয়ে পথচারী ও বাসযাত্রীদের কাছে আর্থিক সাহায্য চাইত। খিলক্ষেত থানার কুড়াতলী এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকত মরিয়ম। গত ৯ নভেম্বর ভোরে বাসা থেকে বের হওয়ার পর প্রগতি সরণির ফুটপাতে ময়লার স্তূপ থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

রাজধানীর প্রগতি সরণিতে বাস থেকে ফেলে মরিয়ম আক্তার নামে এক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশুকে হত্যার ঘটনায় রাইদা পরিবহনের চালক রাজু মিয়া ও তার সহকারী ইমরান হোসেন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

সড়ক পরিবহন আইনের মামলায় দুই দিনের রিমান্ড শেষে দুই আসামিকে বুধবার আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা ভাটারা থানা পুলিশের উপপরিদর্শক হাসান পারভেজ।

এরপর ঢাকার মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদের আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন রাজু। আর ইমরানের জবানবন্দি রেকর্ড করেন মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াছির আহসান চৌধুরী।

পরে দুই আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয় বলে নিউজবাংলাকে জানান আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের উপপরিদর্শক রনপ কুমার ভক্ত।

এর আগে গত ১৪ নভেম্বর ওই দুই আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে দুই দিনের রিমান্ডে পাঠায় আদালত।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী মরিয়ম আক্তার ফুল বিক্রি করত এবং হাতে আবেদনের কাগজ নিয়ে পথচারী ও বাসযাত্রীদের কাছে আর্থিক সাহায্য চাইত। খিলক্ষেত থানার কুড়াতলী এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকত মরিয়ম। গত ৯ নভেম্বর ভোরে বাসা থেকে বের হওয়ার পর প্রগতি সরণির ফুটপাতে ময়লার স্তূপ থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

প্রাথমিকভাবে সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য পেয়ে সড়ক পরিবহন আইনে একটি মামলা করেন তার বাবা প্রাইভেটকার চালক রনি মিয়া। পরে পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারের পর জানতে পারে, মরিয়মকে চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়া হয়। এতেই তার মৃত্যু ঘটে।

এ বিভাগের আরো খবর