বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

১২ বছর আগের হত্যা মামলায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

  •    
  • ১৭ নভেম্বর, ২০২১ ১৭:৩২

২০০৯ সালের ২৪ আগস্ট রাতে বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে ফারুকের ভ্যান ভাড়া নেয় আসামিরা। সে রাতে ফারুক বাড়ি না ফেরায় স্বজনরা খোঁজ শুরু করে। এক সপ্তাহ পর পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান ওসমান আলীর পুকুরে পাওয়া যায় ফারুকের মরদেহ।

পাবনার ভাঙ্গুড়ার এক যুবককে হত্যার ১২ বছর পর ১০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে আটজনই পলাতক।

পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক আহসান তারেক বুধবার দুপুরে এ রায় দেন।

সাজা পাওয়া আসামিরা হলেন ভাঙ্গুড়া পৌরসভার চৌবাড়িয়া এলাকার প্রভাস চন্দ্র দাস, শাহিন হোসেন, শফিকুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন, শরৎনগর এলাকার প্রিন্স, চরভাঙ্গুড়া এলাকার ফরিদ আহমেদ, ইউসুফ আলী, বিলকিস বেগম, উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের দুলাল হোসেন এবং চৌবাড়িয়া গ্রামের আব্দুল করিম।

এদের মধ্যে বিলকিস ও আবদুল করিম কারাগারে।

নিহত যুবকের নাম ফারুক হোসেন। তার বাড়ি ভাঙ্গুড়া উপজেলার চৌবাড়িয়া ভদ্রপাড়া মহল্লায়। তিনি ভ্যানচালক ছিলেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী দেওয়ান মজনুল হক নিউজবাংলাকে এসব তথ্য জানান।

২০০৯ সালের ২৪ আগস্ট রাতে বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে ফারুকের ভ্যান ভাড়া নেয় আসামিরা। সে রাতে ফারুক বাড়ি না ফেরায় স্বজনরা খোঁজ শুরু করে। পরে থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ ফারুককের সন্ধান শুরু করে। এক সপ্তাহ পর পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান ওসমান আলীর পুকুরে পাওয়া যায় ফারুকের মরদেহ।

সে বছর ১ সেপ্টেম্বর দুপুরে ১৮-২০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচপয় আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে ফারুকের মা আনোয়ারা খাতুন মামলা করেন। গ্রেপ্তার হন বিলকিস ও আবদুল করিম।

জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে তারা জানান, ছিনতাইয়ের জন্যই ফারুককে কল করে ডাকা হয়। মদ খাইয়ে তার কাছ থেকে টাকা, স্বর্ণের চেইন এবং ভ্যান ছিনতাই করা হয়। এরপর তাকে হত্যা করে মরদেহ পুকুরে ফেলে দেয়া হয়।

এ বিভাগের আরো খবর