বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কথা বলতে পারছেন রওশন এরশাদ

  •    
  • ১৬ নভেম্বর, ২০২১ ১৯:২৮

জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম বলেন, ‘ম্যাডামের অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। উনি এখন হালকা কথা বলছেন এবং খাবার খেতে পারছেন। ওনার অবস্থা আগের চেয়ে ভালো।’  

উন্নত চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ডে থাকা জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। তিনি এখন হালকা কথা বলছেন এবং খাবার খেতে পারছেন।

নিউজবাংলাকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম।

তিনি বলেছেন, ‘ম্যাডামের (রওশন এরশাদ) অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। উনি এখন হালকা কথা বলছেন এবং খাবার খেতে পারছেন। ওনার অবস্থা আগের চেয়ে ভালো।’

দেশে থাকতে ফুসফুসের সমস্যাসহ বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছিলেন ৭৮ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়া রওশন এরশাদের সঙ্গে রয়েছেন তার ছেলে সাদ এরশাদ।

মঙ্গলবার সাদের বরাত দিয়ে রওশন এরশাদের একান্ত সচিব আব্দুর রহিম ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাকে আজকে সাদ সাহেব জানিয়েছেন যে আল্লাহর রহমতে ম্যাডামের স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে। উনি ভালো আছেন। সবার দোয়া চেয়েছেন।’

৫ নভেম্বর রওশন এরশাদকে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতাল থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাংককে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই দিনই তার মৃত্যু হয়েছে, এমন গুজব ছড়ালেও রাত ৯টায় তিনি ব্যাংককে পৌঁছানোর পর গুজবের অবসান হয়।

রওশন এরশাদকে ব্যাংককে নেয়ার দুই সপ্তাহ আগে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, দেশের বাইরে নেয়ার মতো অবস্থা নেই তার। তবে সে সময় রওশনের অবস্থার উন্নতি হলে তাকে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া হবে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল।

এর আগে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের জানিয়েছিলেন, রওশন এরশাদ মূলত বার্ধক্যজনিত তিনটি রোগে ভুগছেন।

দেশে থাকতে ১৪ আগস্ট রওশন এরশাদের ফুসফুসে জটিলতা দেখা দেয়। পরে তার অক্সিজেন লেভেল কমতে শুরু করলে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করানো হয়। তখন বেশ কিছুদিন তাকে আইসিইউতে রাখা হয়। পরে অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে কেবিনে নেয়া হয়। হাসপাতালে থাকার সময়ই ২০ অক্টোবর আবার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে দ্বিতীয় দফায় আইসিইউতে নেয়া হয়।

এ বিভাগের আরো খবর