বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কনেপক্ষের মেয়েদের ছবি তোলা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ৮

  •    
  • ২৮ অক্টোবর, ২০২১ ২১:২৭

বরের ভাই মিরাজ জানান, উভয় পক্ষের আন্তরিকতার মধ্যে খাওয়াদাওয়া শেষ হয়। বিদায় নেয়ার সময় বর-কনেকে একই মঞ্চে আনার পর বরের সঙ্গে সেলফি তোলা নিয়ে কথা-কাটাকাটি ও সংঘর্ষ বাধে। পরে কনেপক্ষের কিছু উত্তেজিত লোক তাদের ওপর হামলা করেন।

নোয়াখালীর হাতিয়ায় কনেপক্ষের মেয়েদের ছবি তোলা নিয়ে বরপক্ষের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় কনের মাসহ আটজন আহত হয়েছেন।

বুধবার রাতে নোয়াখালীর হাতিয়া পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের আহম্মদ মিয়া বাজারের পাশে রাশেদ উদ্দিনের বাড়িতে এ সংঘর্ষ ঘটে।

আহতদের হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, তিন মাস আগে হাতিয়া পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কামাল উদ্দিনের ছেলে মো. মিলনের সঙ্গে রাশেদ উদ্দিনের মেয়ে রাশেদা বেগমের বিয়ে হয়। বুধবার বরপক্ষের কয়েকজন আসেন কনের বাড়িতে। কনেসহ বিদায় নেয়ার সময় বর-কনেকে একই মঞ্চে আনা হয়।

এ সময় বরপক্ষের কয়েক যুবক বরের সঙ্গে সেলফি তোলার আড়ালে কনেপক্ষের মেয়েদের ছবি তোলার চেষ্টা করেন। এতে দুই পক্ষের লোকজনের বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের আটজন আহত হন।

আহতরা হলেন বরপক্ষের ইয়াছমিন আক্তার, সালমা আক্তার, মিরাজ হোসেন, মুরাদ হোসেন, মো. রুবেল ও দিলারা বেগম এবং কনেপক্ষের আনোয়ারা বেগম ও কনের মা কুলসুমা বেগম।

বরের ভাই মিরাজ জানান, উভয় পক্ষের আন্তরিকতার মধ্যে খাওয়াদাওয়া শেষ হয়। বিদায় নেয়ার সময় বর-কনেকে একই মঞ্চে আনার পর বরের সঙ্গে সেলফি তোলা নিয়ে কথা-কাটাকাটি ও সংঘর্ষ বাধে। পরে কনেপক্ষের কিছু উত্তেজিত লোক তাদের ওপর হামলা করেন।

পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দিদারুল ইসলাম খান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সংঘর্ষের ঘটনায় সঙ্গে সঙ্গে লোকজন নিয়ে কনের বাড়িতে যাই। উভয় পক্ষকে শান্ত করে আহতদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি।’

হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। ওই ঘটনায় থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর