বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

নারী নির্যাতন মামলায় ট্রাফিক সার্জেন্টের বিরুদ্ধে পরোয়ানা

  •    
  • ২৭ অক্টোবর, ২০২১ ১৯:৫০

চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বেঞ্চ সহকারী কফিল উদ্দিন জানান, বাদীর আইনজীবী আল জাবেদের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত আসামি ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছে।

চট্টগ্রামে নারী নির্যাতন মামলায় এক ট্রাফিক সার্জেন্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।

চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বিচারক বেগম ফেরদৌস আরা বুধবার দুপুর ১২টার দিকে এ আদেশ দেন।

পরোয়ানা পাওয়া আসামির নাম ইকবাল হোসেন। তিনি খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশে ট্রাফিক সার্জেন্ট হিসেবে কর্মরত।

নিউজবাংলাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর বেঞ্চ সহকারী কফিল উদ্দিন।

তিনি জানান, বাদীর আইনজীবী আল জাবেদের আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত আসামি ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেছে।

গত ২৬ আগস্ট চট্টগ্রাম আদালতে ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে মামলা করেন এক নারী। আদালত মামলাটি গ্রহণ করে মিরসরাইয়ের জোরারগঞ্জ থানার পুলিশকে অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দেয়।

মামলার বাদী সোনিয়া সামাদ নিজেকে অভিযুক্ত ইকবাল হোসেনের স্ত্রী দাবি করেছেন। তিনি চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জে একটি ক্লিনিকে কর্মরত।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ইকবালের সঙ্গে সোনিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে সোনিয়াকে যৌতুকের জন্য চাপ দিতে থাকেন ইকবাল। সোনিয়ার মা-বাবা ইতালিপ্রবাসী।

অভিযুক্তের মানসিক নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে গত ৬ এপ্রিল যৌতুকের এক লাখ টাকা অভিযুক্ত ইকবালকে বুঝিয়ে দেন সোনিয়া। এরপর ঢাকার সাভারে থাকা পাঁচতলা বাড়ি, একটি প্রাইভেট কার তার নামে লিখে দিতে সোনিয়াকে চাপ দিতে থাকেন ইকবাল।

গত ২৫ জুলাই সোনিয়ার জোরারগঞ্জের বাসায় এসে অভিযুক্ত ইকবাল হোসেন যৌতুকের জন্য তাকে নির্যাতন করেন।

এ বিষয়ে আসামি সার্জেন্ট ইকবাল হোসেন বলেন, ‘সোনিয়াকে আমি তালাক দিয়েছি।’ এরপর তিনি কল কেটে দেন। পরে আর কল রিসিভ করেননি। খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

এ বিভাগের আরো খবর