বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এসএমই মেলা শুরু ২০ নভেম্বর

  •    
  • ১৮ অক্টোবর, ২০২১ ২১:৫৭

জাতীয়ভাবে প্রথম এসএমই মেলা শুরু হয় ২০১২ সালে। প্রথম মেলায় ১০০টি স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়। তখন বিক্রয় হয়েছিল ২৮ লাখ টাকার পণ্য। আর রপ্তানির আদেশ পাওয়া যায় ৬০ লাখ টাকার বেশি। সবশেষে মেলায় প্রায় পাঁচ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হয় এবং রপ্তানির আদেশ পাওয়া যায় ৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকার।  

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উদ্যোক্তাদের নিয়ে নবম জাতীয় এসএমই মেলা শুরু হবে আগামী ২০ নভেম্বর। রাজধানী বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে মেলাটি। এসএমই ফাউন্ডেশন এ মেলার আয়োজন করে।

এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. মফিজুর রহমান নিউজবাংলাকে মেলার সময়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘এ মেলা সাধারণত মার্চে হওয়ার কথা ছিল। করোনার কারণে পিছিয়ে আনা হলো।’

কোভিড-১৯ পরিস্থিতি বিবেচনা নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এ মেলার আয়োজন করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।

এসএমই ফাউন্ডেশন বলেছে, শতভাগ দেশিয় পণ্যের এ মেলায় অংশগ্রহণের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ২১ অক্টোবরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। প্রতি বছরের মতো এবারও ৩০০টি স্টল থাকবে মেলায়।

জাতীয় এসএমই পণ্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিত থাকার কথা জানিয়েছে এসএমই ফাউন্ডেশন।

মেলায় জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কারপ্রাপ্ত উদ্যোক্তাদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেয়া হবে।

এসএমই ফাউন্ডেশন বলছে, ‘জাতীয় শিল্পনীতি ২০১৬’ অনুযায়ী, মেলায় অন্যবারের মতো এবারও অগ্রাধিকার পাবে কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং কৃষি যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারী শিল্প, আইসিটি, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, হালকা প্রকৌশল, পাট ও পাটজাত, প্লাস্টিক, হস্ত ও কারুশিল্প, জুয়েলারি, খেলনা ও আগরশিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো।

বিদেশি ও আমদানি করা পণ্য মেলায় প্রদর্শন কিংবা বিক্রয় করা যাবে না। দেশিয় উৎপাদনকারী অথবা সেবামূলক ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পই শুধু মেলায় প্রদর্শন ও বিক্রয়ের সুযোগ পাবে।

মেলা আয়োজনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে এসএমই ফাউন্ডেশনের মফিজুর রহমান বলেন, মূলত উদ্যোক্তাদের বাজার সম্পর্কে পরিচিতি লাভ এবং উদ্যোক্তাদের মধ্যে সংযোগ বৃদ্ধি করাই মেলার প্রধান লক্ষ্য।

এ ছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্যের প্রচার, প্রসার, বিক্রয় এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাজার সম্প্রসারণ করতে এই উদ্যোগ হাতে নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

আট দিনের মেলার পাশাপাশি এসএমই খাতের সমস্যা ও সম্ভাবনা তুলে ধরে আয়োজন করা হবে কয়েকটি সেমিনার।

জাতীয়ভাবে প্রথম এসএমই মেলা শুরু হয় ২০১২ সালে। প্রথম মেলায় ১০০টি স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়। তখন বিক্রয় হয়েছিল ২৮ লাখ টাকার পণ্য। আর রপ্তানির আদেশ পাওয়া যায় ৬০ লাখ টাকার বেশি।

সবশেষে মেলায় প্রায় পাঁচ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হয় এবং রপ্তানির আদেশ পাওয়া যায় ৬ কোটি ৩৭ লাখ টাকার।

এ বিভাগের আরো খবর