মুহিবুল্লাহ ইস্যুটিকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। সীমান্তে অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে সর্তক রয়েছে সরকার। মানব পাচার, মাদক ও অস্ত্র পাচার রোধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
বুধবার নিজ মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
মোমেন বলেন, ‘রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে থাকবে সরকার। রোহিঙ্গারা তার দেশে চলে যেতে চায়। তারা চলে গেলে আমাদের কি? গেলে যাক। তবে দেশের অন্য জেলায় যাওয়ার বিষয়টি অতিরঞ্জিত।’
তিনি বলেন, ‘প্রত্যাবাসনে আশা করার মতো কিছু একটা হবে। সামনের দিনগুলো ভালোই হবে। হতাশ হওয়ার কিছু নাই। দিনক্ষণ ঠিক না হলেও ভাসানচরে ইউএনএইচসিআর খুব শিগগিরই কাজ শুরু করবে।’
তালেবান ইস্যুতে মোমেন বলেন, ‘আমরা এখনও অবজার্ভ করছি। তাদের সমর্থনের বিষয়টিতে তাড়াহুড়োর কিছু নেই।’
ন্যাম সম্মেলনে যোগ দিতে বুধবারই ইউরোপের দেশ রোমানিয়া যাওয়ার কথা জানান মোমেন। পাশের দেশ সার্বিয়ায় এবার সম্মেলনটি হবে। তবে সম্মেলনে যোগ দেয়ার আগে রোমানিয়ার শ্রমবাজারে লোকবল সরবরাহ ও বিনিয়োগ বাড়ানোর ব্যাপারে কথা বলবেন তিনি।
মোমেন জানান, ন্যাম একটি শক্তিশালী সংগঠন হলেও আওয়ামী লীগ ছাড়া সব সরকারের সময় একে অবহেলা করা হয়েছে।
টিউলিপের ওপর হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কেবল আমাদের না ব্রিটেনেও এমন ঘটনা ঘটে। এটা দুঃখজনক। আশা করি, সেই দেশের সরকার বিষয়টিকে দেখভাল করবে। আমাদের দেশ হলে, মিডিয়া অনেক শক্ত অবস্থানে থাকতো।’