বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দুর্গাপূজায় তিন দিন ছুটির দাবি

  •    
  • ১ অক্টোবর, ২০২১ ১৭:১৬

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের যৌক্তিক দাবি শারদীয় দুর্গাপূজায় সরকারিভাবে তিন দিনের ছুটি ঘোষণা। এখন শরতকাল। কিছু দিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর তাবৎ বাংলা ভাষাভাষী হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে শারদীয়া দুর্গাপূজা সবচেয়ে ধর্মীয় উৎসব।’

দুর্গাপূজায় সরকারি ছুটি তিন দিন করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম। সে সঙ্গে ফোরামটি দেশের বিভিন্ন স্থানে পূজামণ্ডপে প্রতিমা ভাঙচুরের প্রতিবাদ ও পূজামণ্ডপে নিরাপত্তা জোরদারের দাবি জানিয়েছে।

শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম, হিন্দু যুব ফোরাম ও হিন্দু ছাত্র ফোরাম যৌথভাবে এক মানববন্ধন আয়োজন করে। সে আয়োজন থেকেই এসিব দাবি জানানো হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের যৌক্তিক দাবি শারদীয় দুর্গাপূজায় সরকারিভাবে তিন দিনের ছুটি ঘোষণা। এখন শরতকাল। কিছু দিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। শুধু বাংলাদেশ নয়, পৃথিবীর তাবৎ বাংলা ভাষাভাষী হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষের কাছে শারদীয়া দুর্গাপূজা সবচেয়ে ধর্মীয় উৎসব।

‘দেশের গ্রামগঞ্জে সর্বত্র পারিবারিক কিংবা সার্বজনীন দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণত ষষ্ঠীতে দেবীর বোধন তথা পূজা শুরু হয় এবং দশমীতে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে পূজা শেষ হয়। দুর্গাপূজায় ষষ্ঠী থেকে দশমী এই পাঁচ দিনের অনুষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশের হিন্দুরা সরকারি ছুটি পাচ্ছেন শুধু এক দিন অর্থাৎ দশমীর দিন।’

এতে স্বজনদের সঙ্গে পূজা উদযাপনে অনেকেই যেতে পারছেন না। তাই এই ছুটি বাড়িয়ে অন্তত তিনি দিন করার দাবি জানান তারা।

মানববন্ধন থেকে চাঁদপুরের কচুয়ায়, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে, নোয়াখালী সদর উপজেলায়, বগুড়া জেলার শেরপুরে, কুষ্টিয়া শহরের আড়ুয়াপাড়াসহ সারা দেশে একের পর এক প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ এনে একে উদ্বেগজনক বলেন বক্তরা।

বিশেষ একটি চক্র এমন ঘটনা ঘটায় উল্লেখ করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানানো হয়।

ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা না নিলে হিন্দু সম্প্রদায় তা মেনে নেবে না। প্রয়োজনে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরামসহ তার সমমনা হিন্দু সংগঠনগুলোকে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার হুঁশিয়ারি দেয়া হয়।

মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মানিক চন্দ্র সরকার, সহসভাপতি কালীপদ মজুমদার, বাংলাদেশ হিন্দু সমাজ সংস্কার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আশালতা বৈদ্যসহ অনেকেই।

এ বিভাগের আরো খবর