বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ফরিদপুরে নিউজবাংলার জন্মদিনে ভিন্ন আমেজ

  •    
  • ১ অক্টোবর, ২০২১ ১৬:৫৬

স্বপ্ননগরের বাসিন্দা কুলসুম বেগম বলেন, ‘আমি বড় অসহায় ছিলাম। প্রধানমন্ত্রী আমারে একটি ঘর দিছে, আমি এখন শান্তিতে বসবাস করছি। এই প্রথম কেক খালাম। শুনেছি কেক খাইতে ভালো হয়। জীবনে প্রথমবার কেক খালাম, বাবা। তোমাদের জন্য অনেক দোয়া রইল।’

প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উপহারের ঘরের বাসিন্দাদের নিয়ে নিউজবাংলা টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে ফরিদপুরে।

জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের চর কাতলাসুর গ্রামে স্বপ্ননগর আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দাদের নিয়ে কাটা হয়েছে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক।

সেখানে শুক্রবার সকালে উপস্থিত ছিলেন আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম জাহিদুল হাসান, স্থানীয় সাংবাদিক আজিজুর রহমান দুলাল ও ইকবাল হোসেনও।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম জাহিদুল হাসান বলেন, ‘নিউজবাংলা গত এক বছরে অনেক এগিয়ে গেছে। দেশে সংবাদমাধ্যম অনেক রয়েছে, কিন্তু নিউজবাংলার সংবাদ প্রকাশের ধরন সম্পূর্ণই আলাদা। সত্য এবং বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে সুনাম অর্জন করেছে।

‘নিউজবাংলা গতানুগতিক সংবাদ প্রকাশ করে না। সব সময় ঘটনার ভেতরের সংবাদ প্রকাশ করে আসছে। এ কারণে নিউজবাংলা ব্যতিক্রম সংবাদমাধ্যম হিসেবে পরিচিত। আশা করি, এই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এবং অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে আরও এগিয়ে যাবে নিউজবাংলা।’

দৈনিক আমাদের সময় পত্রিকার আলফাডাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি আজিজুর রহমান দুলাল বলেন, ‘নিউজবাংলা ব্যতিক্রমধর্মী সংবাদ প্রকাশ করে ইতোমধ্যেই সুনাম কুড়িয়েছে। আশা করি, এ ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।’

সমকাল পত্রিকার আলফাডাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি ইকবাল হোসেন বলেন, ‘অনিয়ম, দুর্নীতি, সফলতাসহ নিপীড়িত মানুষের কথা তুলে ধরছে প্রতিষ্ঠানটি।’

স্বপ্ননগরের বাসিন্দাদের নিয়ে কেক কাটায় আনন্দিত ও অভিভূত হয়েছেন তারা। বৃদ্ধ কুলসুম বেগম বলেন, ‘আমি বড় অসহায় ছিলাম। প্রধানমন্ত্রী আমারে একটি ঘর দিছে, আমি এখন শান্তিতে বসবাস করছি। এই প্রথম কেক খালাম। শুনেছি কেক খাইতে ভালো হয়। জীবনে প্রথমবার কেক খালাম, বাবা। তোমাদের জন্য অনেক দোয়া রইল।’

আরেক বাসিন্দা মরিয়ম বেগম বলেন, ‘আমাদের ছেলেমেয়েদের জন্মদিনে টাকার অভাবে কেক আনা হয় না। আজ ওরা কেক খেতে পেয়েছে। ওরা খুব খুশি হয়েছে। ওদের মুখে একটু কেক তুলে দিতে পারায় আমরাও খুশি।’

এ বিভাগের আরো খবর